Wednesday, November 18, 2015

আয় প্রতিদিন নিশ্চিত। অটো পাইলট দিয়ে আয় করুন $5 প্রতিদিন

আসসালামু-আলাইকুম । আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে অটো-পাইলট টাকা ইনকাম করা যাই। আপনি আপনার কম্পিউটার চালু রেখেই প্রতিদিন ৫ ডলার আয় করতে পারবেন। এই কাজটি খুবই সহজ যে কেউ চাইলেই করতে পারবেন। চলুন শুরু করা যাক।
প্রথমে এই লিঙ্ক এ যান এবং রেজিস্ট্রেশান করুন। এখানে আমি আমার রেফারাল লিঙ্ক দিয়েছি । 
Sign UP করার পর লগিন করুন। লগিন করে নিচের চবির মত Traffic Exchange এ ক্লিক করুন এবং ” Download HitLeap Viewer” এ ক্লিক করে ডাউনলোড করুন।
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর ইন্সটল করুন এবং রান করান ও আপনার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন। তারপর নিচের ছবির মত ” Start” এ ক্লিক করুন।
অর্ধেক কাজ শেষ। এখন সফটওয়্যারটিকে মিনিমাইজ করে রাখুন। আপনার মিনিট আয় শুরু হয়ে যাবে এবং চলতে থাকবে। আপনি যত বেশি মিনিট আয় করতে পারবেন আপনি তত বেশি আয় করতে পারবেন।
এইবার এই লিঙ্কএ যান এবং রেজিস্ট্রেশান করুন । এখানে আমি আমার রেফারাল লিঙ্ক দিয়েছি । অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করুন এবং লগিন করুন ও নিচের ছবির মত বক্স আপনার ওয়েবসাইট বার যেকোনো লিঙ্ক দিন এবং “Shrink” এ ক্লিক করুন।
“Shrink” হওয়া লিঙ্ক টা কপি করুন এবং “HitLeap Viewer” ওপেন করে “My website” এ ক্লিক করুন। তারপর ” Submit website ” এ ক্লিক করুন এবং ওয়েবসাইট এর ঘরে লিঙ্ক টি পেস্ট করে “Submit” করুন।
ব্যাস কাজ শেষ । এইবার আপনি ঘুমাতে যান এদিকে দেখবেন আপনার আয় হতে থাকবে। মাঝেমধ্যে “Cashfly” এর অ্যাকাউন্ট চেক করে দেইখেন । একটু সময় নিয়ে অ্যাকাউন্ট আপডেট হতে।
কোন সমস্যা হলে কমেন্ট এ জানাবেন  আর সাথে সাথে সমাধান পেতে ফেসবুক গ্রুপ এ জয়েন করুন

5 Blogging online income / ব্লগিং করে অনলাইনে আয়

Tuesday, November 17, 2015

অটো ব্লগিং করে মাত্র ১ মাসের মধ্যেই আয় করুন ১০০-৩০০ ডলার বা তার চাইতেও বেশী।

– Saon A Menz
যারা বর্তমানে বেকার আছেন, ওডেস্ক বা ফ্রিলেন্সারে হাজার বিড করেও কাজ পাচ্ছেন না মুলত তাদের জন্যই আমার আজকের এই পোস্ট। ইদানিং দেখা যাচ্ছে অনলাইনে ইনকাম করার জন্য সবাই উঠে পড়ে লেগেছেন কিন্তু সফল হচ্ছেন না। কিন্তু এর কারন কি তা কি একবারও ভেবে দেখেছেন? আমার মনে হয় না। সবাই যদি এক রাস্তায় চলেন তাহলে তো রাস্তায় ভিড় হবেই আর নিজের লক্ষে পৌছাতে সময় লাগবেই তাই না? ইদানিং দেখা যায় সবার আগ্রহ গুটি কয়েক পন্থা ধরেই। ওডেস্ক আর এডসেন্সই বর্তমানে সবার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে। এতে কি হচ্ছে? এতে কম্পিটিশন বাড়ছে কিন্তু আয়ের কোন চান্সই দেখা যাচ্ছে না। আমি বলব অনলাইনে আয়ের অনেক উপায় আছে এবং সেই রাস্তা দিয়ে অনেক আয়ও করা যায় যদি আপনি নিজের চোখ কান একটু খলা রাখেন, একটু কষ্ট করেন আর একটু বিকল্প চিন্তা করেন। তো প্রায় ২ মাস যাবত আমি একটা বিকল্প নিয়ে কাজ করেছি আর আমি বলব আমি মোটামুটি সফল এখন পর্যন্ত আর এও বলব খুব ভালো ১টা রাস্তা এইটা। তো আসেন দেখি কিভাবে কি করবেন।
অটো ব্লগিং এর নাম অনেকেই হয়ত শুনেছেন আবার হয়ত  অনেকেই শুনেন নাই। যারা শুনেন নাই তাদের বলছি, অটো ব্লগিং এর মাধ্যমে আপনি আপনি ১-১০০০ ব্লগ পরিচালনা করতে পারবেন, পোস্টিং এর জন্য আপনাকে আর্টিকেল লিখতে হবেনা আর সারাদিন বসে বসে পোস্টিং ও করতে হবেনা। যেমন নাম তেমন কাজ। বেশ কিছু ভালো ফিচার পাবেন অটো ব্লগিং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে। যেমনঃ আপনি ১০০০ ব্লগ ১টি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে পরিচালনা করতে পারবেন। আপনাকে জাস্ট ম্যানুয়ালি ব্লগ গুলকে তৈরি করে সেটিং করে নিতে হবে। অটো ব্লগিং সফটওয়্যার প্রতিদিন আপনার ব্লগে পোস্ট করে যাবে। তো কোন জায়গা থেকে অটো ব্লগিং সফটওয়্যার পোস্টিং করবে এইটা ১টা প্রশ্ন। উত্তর হল অটো ব্লগিং বিভিন্ন ব্লগের RSS FEED থেকে সম্পূর্ণ আর্টিকেল GRAB করতে পারে আর তারপর আপনার ব্লগে সেই আর্টিকেল পোস্ট করবে। এমনকি ১টা আর্টিকেলের সম্পূর্ণ কন্টেন্ট ছবি থেকে শুরু করে সব কিছুই GRAB করবে আর তারপর পোস্ট করবে। এখানে কথা থেকে যায় যে বর্তমানে গুগোল এলগরিদম অনুযায়ী গুগোল কপি পেস্ট পোস্ট পছন্দ করেনা। সমাধান হলঃ অটো ব্লগিং সফটওয়্যারে আপনি পাবেন ট্রান্সলেট করার ব্যবস্থা। যেকোনো আর্টিকেলকে যে কোন ভাষায় রুপান্তর করে তারপর আবার ইংলিশে রুপান্তর করবে। পুরো ব্যাপারটা ক্লিয়ার করিঃ ধরেন ১টা ইংরেজি আর্টিকেল, এইটাকে যদি প্রথমে ফিনিশ ভাষায় ট্রান্সলেট করি আর তারপর আবার ইংরেজিতে ট্রান্সলেট করি তাহলে কিন্তু পুরো আর্টিকেলটাই ইউনিক হয়ে যায় যদিও আর্টিকেলের মান ভালো হবেনা। আর আমাদের এই আরনিং ক্যাম্পেইনে খুব ভালো মানের আর্টিকেল এর প্রয়োজন নাই। তাহলে দেখা গেল অটো ব্লগিং সফটওয়্যার দ্বারা ইউনিক আর্টিকেল দেয়া সম্ভব।
তো আপনি যদি প্রথমে ২০টা ব্লগ তৈরি করেন আর তারপর সবগুলো ব্লগকে অটো ব্লগিং সফটওয়্যার দ্বারা সেটিং করে নেন তাহলে অটো ব্লগিং প্রতিদিন আপনার সাইটে পোস্ট করবে। আর ১ মাসের মধ্যে আপনার সাইটে আপনি মিনিমাম ৫০০ ভিজিটর পাবেন। অবশ্য আপনাকে কিছু SEO এর কাজও করে নিতে হবে। আর কিভাবে SEO করবেন সেইটা আমি নিচে আলোচনা করেছি। এখানে আগে থেকেই বলে রাখা ভালো যে ব্লগ তৈরি করার আগে কিছু কি ওয়ার্ড রিসার্চ করে নিতে হবে। Google Adwords টুলস দিয়ে আপনি কিছু লো কম্পিটেটিভ কি ওয়ার্ড সিলেক্ট করবেন আর কি ওয়ার্ডের EXACT LOCAL MONTH সার্চ ভলিউম যাতে মিনিমাম ১০০০ হয়। এবার ফ্রি ব্লগিং সাইট ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে ব্লগ খুলবেন আর আপনার কি ওয়ার্ড ডোমেইন নেম হিসাবে ব্যাবহার করবেন। এতে আপনার সাইট সার্চ ইঞ্জিন রেঙ্কিং এ তারাতারি এসে পরবে। তো আমি ধরে নিলাম আপনি ২০ টা কি ওয়ার্ড সিলেক্ট করে ২০টা ব্লগ খুলেও ফেলেছেন। এবার খুব সুন্দর ভাবে আপনার ব্লগকে একটু সাজিয়ে নিন আর অনপেজ ফ্যাক্টর গুলকে ঠিক ঠাক করে ফেলুন। অর্থাৎ সাইট টাইটেল, মেটা ডিসক্রিপশন, ইত্যাদি ইত্যাদি।
তো আসেন দেখে নেই কিভাবে আপনি অটো ব্লগিং দিয়ে কাজ করবেন। আমি এইখানে যে অটো ব্লগিং সফটওয়্যার দিব সেইটার নাম হল “AUTO BLOG SAMURAI” এর মার্কেট প্রাইস হল ——। কিন্তু আমি আপনাকে এইটার Crack ভার্সন দিব। যদি এতো টাকা দিয়ে আমাদের সফটওয়্যার কিনেই কাজ করতে হয় তাহলে এই পোস্টের কোন মূল্যই থাকবেনা। নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিবেন।
ইন্সটল করে crack ফাইলটা ইন্সটল ডাইরেক্টরিতে কপি করে নিবেন তাহলে ফুল ভার্সন হয়ে যাবে।
এবার সফটওয়্যার টা চালু করুন। উপরে বাম কোনা থেকে NEW সিলেক্ট করুন আর তারপর BLOG সিলেক্ট করুন।
একটা নতুন উইন্ডো আসবে সেইখানে আপনার ব্লগিং প্লাটফর্ম সিলেক্ট করুন। ব্লগার হলে ব্লগার আর ওয়ার্ড প্রেস হলে ওয়ার্ড প্রেস সিলেক্ট করুন। আমি এখানে ব্লগার এর সেটিং দেখাব যদিও ওয়ার্ড প্রেসের সেটিং ও প্রায় একি ধরনের। আপনার ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড দিবেন( Blogger Username & Password)। Connect And Get Blogs এ ক্লিক করুন। কয়েক সেকেন্ড পর আপনার সব ব্লগের লিস্ট দেখতে পারবেন।
এবার আপনার ব্লগ সিলেক্ট করুন। তারপর নিচে থেকে Add Blog এ ক্লিক করুন। আপনার ব্লগ সাকসেসফুলি এড হয়েছে দেখানো হবে। আপনি FEED যুক্ত করবেন কিনা জানতে চাওয়া হবে আপনি YES এ ক্লিক করুন। এবার আপনার ব্লগের আর্টিকেলের জন্য ফিড খুজার পালা।
এইটা খুব একটা কঠিন কাজ না। আপনার ব্লগের যে কি ওয়ার্ড সিলেক্ট করেছেন সেই কি ওয়ার্ড দিয়ে গুগোলে সার্চ দিন আর প্রথম ১০ টা সাইটের RSS FEED URL কপি করে নিন। তারপর  ENTER FEED DETAILS ১টা লিংক দিন, how to identify ঘরে যেকোনো ১টা নাম দিন। তারপর আপনার কোন ব্লগে এই ফিড থেকে আর্টিকেল পাবলিশ হবে তা সিলেক্ট করতে নিচে ADD To Blog এ ক্লিক করুন আর আপনার ব্লগ সিলেক্ট করুন।  এবার নিচে থেকে More Settings এ যান Article translet এর জন্য yes করুন আর সেটিং টা এইভাবে করুনঃ
Auto Detect Language ———- Germany———————-English
Finish করে বের হয়ে আসুন। এইভাবে আপনার সবগুল ব্লগকে ADD করে নিন। এবার আপনার ব্লগে আর্টিকেল পাবলিশ করার সময়। মেইন উইন্ডো থেকে উপরে UPDATE এ ক্লিক করুন দেখবেন সকল ফিড গুলো ১টা ১টা করে আপডেট হচ্ছে। আপনার ব্লগে কোন আর্টিকেল পাবলিশ করবেন তা সিলেক্ট করুন আর তারপর পাবলিশ করুন। আপনি schedule দিয়ে রাখতে পারেন আর আপনার দেয়া সময় অনুযায়ী আপনার ব্লগে আর্টিকেল পোস্ট হবে।
ব্লগ তো বানানো হল কিন্তু ভিজিটর ছাড়া ব্লগের মূল্য ১ পয়শাও নাই। আর ভিজিটর আনতে হলে আপনাকে অবশ্যই SEO করতে হবে। এখন কথা হল এই ২০ তা ব্লগের জন্য seo করতে গেলে তো জান বাহির হইয়া যাইব তাই না? ভাবতে পারেন ২০টা ব্লগের লিংক বিল্ডিং কতটুকু কঠিন কাজ হইতে পারে? এইজন্য আমি কাজটাকে সহজ করার জন্য ব্ল্যাকহাট টুলস ইউজ করছি। আমরা অটো ব্লগিং এর পাশাপাশি অটো লিংক বিল্ডিং ও করবো। আর এইজন্য আমরা ইউজ করবো SENUKE XCR টুলস। SEO এর সাথে জড়িত কিন্তু এই টুলসের নাম শুনেন নাই এমন ১টা লোকও আপনি দেখাতে পারবেন না। লিংক বিল্ডিং এর বস এই সফটওয়্যার। খুব দ্রুত লিংক বিল্ডিং করতে পারে। এই টুলস ইউজ করার জন্য আপনাকে প্রতি মাসে ১০০ ডলার এর উপর গুনতে হবে কিন্তু আমি আমি আগেই বলেছি ইনকাম করার আগে ১ পয়শাও খরচ করবো না। আর তাই এইটারও Crack ভার্সন আপনাদের দিলাম। নিচে ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে।
Senuke XCR দিয়ে আপনি সোশ্যাল বুকমার্ক, ওয়েব ২.০, ফোরাম প্রোফাইল, আর্টিকেল সাবমিশন সহ বহু ধরনের লিংক বিল্ডিং করা যায় আর টা হয় খুব দ্রুত। আসুন দেখি কিভাবে এই টুল ইউজ করে আপনি আপনার সাইটগুলোর জন্য লিংক বিল্ডিং করবেন।
এইখান থেকে আগে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন। এইটা পোর্টেবল ভার্সন তাই ইন্সটল করার দরকার নাই। ফোল্ডার খুলে Senuk চালু করুন। Verify ক্লিক করুন। যত পোপআপ মেনু আসবে সব no সিলেক্ট করুন। এবার NEW তে যাবেন আর তারপর ACCOUNT CREATION সিলেক্ট করবেন। ডান পাশের ঘর থেকে RANDOM PROFILE লেক্ট করে ইমেইল একাউন্ট তৈরি করেন।
ইমেইল একাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে এবার সাইটে একাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে। যদি আপনি সোশ্যাল বুকমার্ক করতে  চান তাহলে সোশ্যাল বুকমার্ক মারক করে উপর থেকে স্টার্ট বাটন ক্লিক করুন। তার আগে উপরে SELECT PROFILE ঘর থেকে আপনার প্রফাইল সিলেক্ট করে দিবেন।
দেখবেন আপনার সোশ্যাল বুকমার্ক সাইতগুলোতে একাউন্ট তৈরি করার কাজ শুরু হয়ে গেছে। আপনার কাছে ক্যাপচা চাইবে আপনি ম্যানুয়ালি ক্যাপচা লিখে দিবেন। আপনি চাইলে ২ ডলার খরচ করে ১ হাজার ক্যাপচা কিন্তেও পারবেন। তাহলে আপনাকে কষ্ট করে ক্যপচা পুরন করতে হবেনা। কিন্তু আমি আগেই বলেছিঃ ইনকাম করার আগে ১৳ খরচ করবনা।
ধরে নিলাম আপনার একাউন্ট ক্রিয়েট করা হয়ে গেছে তো এবার ইমেইল ভেরিফিকেশনের পালা। সেটাও আপনাকে করতে হবেনা SENUKE নিজে থেকেই ইমেইল ভেরিফিকেশন করে নিবে।
তো এবার আমাদেরকে সোশ্যাল বুকমার্ক করতে হবে। বর্তমান গুগোল এলগরিদমে সোশ্যাল বুকমার্ক খুবই পাওয়ারফুল আর খুব সহজেই এর দ্বারা লিংক বিল্ডিং করা যায়। তাই প্রতিটা পোস্টই পাবলিশ হবার পর সোশ্যাল বুকমার্ক করে নেয়া ভালো। এতে পোস্ট খুব দ্রুত গুগোল ইনডেক্স করে নেয়। আর খুব ভাল ট্রাফিকও পাওয়া যায়।
তো আবার মেইন মেনুতে চলে যান তারপর NEW সিলেক্ট করুন আর এইবার SOCIAL BOOKMARKING সিলেক্ট করুন। নতুন উইন্ডো আসবে সেইখানে উপর থেকে আপনার প্রোফাইল সিলেক্ট করুন। OUTPUT URL LIST এর ঘরে যেকোনো ১টি নাম দিন (এই লিস্ট থেকেই আপনার ব্যাকলিঙ্ক গুলো পাবেন।) ।এখন RSS LIST এর ঘরে যেকোনো ১টা নাম দিন।
এবার WEBSITE এর ঘরে যে সাইটের জন্য বুকমার্ক করতে চান সেই সাইট গুলোর লিংক দিন, আপনি চাইলে অনেকগুল লিংক দিতে পারেন। Title এর ঘরে পোস্ট এর টাইটেল দিন। TAGS এর ঘরে ট্যাগস দিবেন।
DISCRIPTION এর ঘরে ডিসক্রিপশন দিন । এগুল সবই স্পিন করে নেয়া হবে তাই ভয়ের কিছুই নাই। এবার ডান পাশের ঘরে SELECT/DESELECT SITE WITH ACCOUNT  মার্ক করুন। এতে যে সকল সাইটে আপনার একাউন্ট করা আছে সেই সাইট গুলোতেই শুধু বুকমার্ক করা হবে।
উপরে বাম পাশের কোনা থেকে START করুন। বুক্মারকিং করা শুরু হবে। ক্যাপচা চাইলে ক্যাপচা দিবেন।
এইভাবে আপনি খুব দ্রুত সকল সাইটের জন্য লিংক বিল্ড করতে পারবেন। আর যত লিংক বিল্ড করবেন ততই ভিজিটর আপনার সাইটে আসবে।
এবার আসি ইনকামের প্রসঙ্গে। ব্লগ তৈরি করা শেষ, SEO করা শেষ এবার তাহলে ইনকামের পালা। ইনকামের জন্য আমরা কয়েকটা সাইট ইউজ করবো সেইগুল হল এড লিফ, এড ফোক (অবাক হইয়া গেলাম ইংরেজি তে লিখলে পোস্ট ই পাবলিশ হয় না!!!) infolinks, clicksor. এই ৪টা সাইটে একাউন্ট করে নিন। এই ২ সাইটে ১৪০০ ক্লিক পরলে ১ ডলার আয় করা যায়। এইটা মিনিমাম। আমি সব মিনিমাম হিসাব করেই করেছি।
এডলিফ আর এডফোক সাইট থেকে URL SHORTEND করে আপনার সাইটে শেয়ার করবেন। পারলে entry script ও ব্যাবহার করতে পারেন। তো ধরা যাক ১ মাস পর আপনার প্রতিটা সাইটে ৫০০ জন করে ভিজিটর আসছে। তাহলে পেজভিউ হবে মিনিমাম ৯০০। আর এডলিফ সাইটে ক্লিক পরবে প্রতিদিন ২০০ করে। আপনার আছে ২০ টা সাইট তাহলে ২০ সাইটের জন্য ২০ গুন ২০০ = ৪০০০ ক্লিক। তাহলে দেখা যাচ্ছে প্রতিদিন ২০ টা সাইট থেকে আসছে ৩ ডলার। আর মাসে ৯০ ডলার।
এবার আসি Infolinks & Clicksor এর দিকে। প্রতিদিন যদি ৯০০ পেজ ভিউ হয় তাহলে ইম্প্রেশন আসবে ৫০০ থেকে ৬০০। আর যদি eCPM রেট ০.20 হয় তাহলে প্রতি সাইটের ডেইলি ইনকাম ১০০ সেন্ট। অর্থাৎ ২০ সাইটে ২ ডলার মাসে ৬০ ডলার। একি হিসাব আসবে clicksor এড থেকেও আর প্রতি মাসে এইখান থেকেও আয় হবে ৬০ ডলার। তাহলে সর্বমোট কত দাঁড়ালো?
৯০+.৬০+৬০=২১০ ডলার।
খুব কি অলৌকিক কিছু মনে হচ্ছে? আমার মনে হয় না। সম্ভব এবং খুবই সম্ভব। এইটা করার জন্য খুব খর আর কাঠ পুরাতে হবে না। চেষ্টা করেই দেখেন। সব ম্যাটেরিয়াল তো ফ্রিতেই পাচ্ছেন তাই না? অনেক কষ্ট হয়েছে সম্পূর্ণ পোস্ট লিখতে। যদি একজনও মনে করেন এইটা একটা উপকারী পোস্ট তাহলেই আমার এই কষ্ট সার্থক হবে। আমি সবসমই চেয়েছি ভালো কিছু শেয়ার করতে। আমি চাই আপনারাও সফল হন এগিয়ে নিয়ে যান আমাদের এই ছোট্ট দেশটাকে। পরবর্তীতে নতুন পোস্ট পাবেন কিভাবে Reddit আর Stumbleupon সাইট থেকে আপনার সাইটের জন্য প্রতিদিন ২ হাজার ভিজিটর নিয়ে আসবেন। পোস্টে সমস্যা পেলে বা কোথাও বুঝতে অসুবিধা হলে কমেন্ট করুন।

Sunday, November 15, 2015

অটো ব্লগিং করে মাত্র ১ মাসের মধ্যেই আয় করুন ১০০-৩০০ ডলার বা তার চাইতেও বেশী (২য় পর্ব)লিঙ্ক বিল্ডিং টুলস এর ব্যাবহার।



সবাইকে সালাম জানিয়ে আজকের টিউন শুরু করছি। অনেকেই আমাকে মেসেজ পাঠিয়েছেন পরবর্তী টিউনের জন্য। আপনারা সবাই যে আমার টিউনটি সাদরে গ্রহন করেছেন এর জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আসলে নিজের করম ব্যাস্ততার কারনে টিউন করার সময় পাই না। যার কারনে এই টিউন করতে অনেক দেরি হয়ে গেল।

প্রথম পোস্টে অনেকেরই অনেক ধরনের সমস্যা হয়েছে যার কারনে অনেকেই কাজ শুরু করতে পারেন নাই। সেই সমস্যা গুলোর সমাধান সহ আজকে নতুন কিছু টিপস শেয়ার করবো যাতে আপনারা আরও দ্রুত কাজকে এগিয়ে নিতে পারেন। তার আগে কিছু কথা বলার প্রয়োজন মনে করি।
আমি এইখানে আপনাদের কারো পকেটের টাকা লুট করতে আসি নাই। আমার পোস্ট যাদের ভালো লাগেনা তাদের আমি আমার পোস্টে আসতে বলি নাই। সবার মতের অমিল থাকতেই পারে আর সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু টা বলে যে আমার পোস্ট নিয়ে অন্য কোন ফেসবুক গ্রুপে গিয়ে পোস্ট করতে হবে এমনটা হওয়া উচিত নয়। গত পোস্টের পর আপনি আমার পোস্ট নিয়ে ফেসবুকের ১টি গ্রুপে বিদ্রুপ করেছেন। আমি আপনার নাম এখানে প্রকাশ করছিনা কারন এতক্ষণে আপনি ঠিকি বুঝে গেছেন এই কথা গুলো আমি আপনাকেই বলছি। আমার পোস্টের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে আপনার যদি সন্দেহ থাকে তাহলে দয়া করে আমার পোস্ট থেকে ১০০ হাত দূরে থাকবেন। হোয়াইট হ্যাট হোয়াইট হ্যাট নিয়ে যে এতো চিল্লা চিল্লি করেন আমি আপনার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিব আপনি SEO করতে যা করেন তার ৮০ ভাগই স্পাম। যদি সন্দেহ থাকে তাহলে আমাকে দেখান আপনার কয়েকটা ব্যাকলিংক যেগুলো স্পাম না।
ব্ল্যাক হ্যাট মারা যায় নাই আর কোনদিন যাবেও না। এইখানে আমি ব্ল্যাক হ্যাট শিখাইতে আসি নাই। আসছি কিছু মানুষের উপকার করার জন্য। আর আপনি যদি বলেন এইগুলা দিয়ে কাজ হয় না তাহলে আমি আপনার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিব যে কাজ হয় কি হয় না। যদি পারেন তাহলে একটু কষ্ট করে টিউন করেন আর সবাইকে শিখান।  Crack সফটওয়্যার আর বিভিন্ন নিউজ নিয়ে সবাই টিউন করতে পারে কিন্তু আপনার নিজের জ্ঞানের ভাণ্ডার হতে আপনি কিছুই শেয়ার করবেন না কারন এতে আপনার একজন কম্পিটিটর বেড়ে যাবে আর এইটা আপনি কোনদিনও চাইবেন না। আর কেউ যখন সে ধরনের কিছু সবাইকে শেয়ার করবে তখন আপনার আতে ঘা লাগে আর এটাই স্বাভাবিক। সমালোচনা করবেন তো আমার পোস্টে আইসা করেন অন্য গ্রুপে গিয়ে করার মানে কি যেখানে আমি আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগই পাবো না? যদি আমার টিউন আপনার ভালো না লাগে তাহলে সরাসরি আমাকে বলেন, আমাকে প্রশ্ন করেন, আমি উত্তর দিব যদি আপনার কাছে ভালো না লাগে সেইটা সরাসরি বলবেন কিন্তু এদিক ওদিক গিয়ে কুটনামী করার দরকার কি?
যাইহোক আমার টিউন পাঠকদের বলবো আপনারা যদি মনে করেন অটো ব্লগিং খুব সহজ তাহলে অনেক বড় ভুল করবেন। এইটা সহজ কোন ব্যাপার না আর এতে অনেক কষ্ট করা লাগে। প্রতিদিন যদি মিনিমাম ১০ ১২ ঘণ্টা সময় দিতে না পারেন তাহলে কিছুই হবেনা। আপনাকে প্রতিদিনই একটিভ থাকতে হবে। আর আমার সাজেশন হচ্ছে অটো ব্লগিং এর পাশাপাশি আপনার মুল ব্লগের কাজ ও করবেন। আর হ্যা সবচাইতে বড় কথা হল আপনি যদি খুব ভালোমতো কি ওয়ার্ড সিলেক্ট করতে না পারেন তাহলে লাভ হবেনা। তাই সবার আগের কথা হল ভালো কি ওয়ার্ড নির্বাচন করা। ১টি ভালো কি ওয়ার্ড নির্বাচন করার জন্য অনেক সময় ৪ ৫ ঘণ্টাও লেগে যেতে পারে। কিন্তু তারপর আপনি যদি ১টা ভালো কি ওয়ার্ড খুজে পান তাহলে সেইটা আপনাকে সবসময় ভিজিটর আর আর্থিক সুবিধা দিবে।
কি ওয়ার্ড নির্বাচনের কোন কোন ব্যাপারগুলো মাথায় রাখবেনঃ আমি আসলে কোন সার্চ ইঞ্জিন এক্সপার্ট নই। তাই আমার ভুল হতেই পারে। আমি যা বলি আপনাদের বলি তা আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে সংগ্রহ করা। তাই আপনার কাছে যদি ভালো লাগে তবেই আমার রাস্তা অনুসরন করতে পারেন। আর যদি কিছুটা অমত থাকেন তাহলে সেটুকু বাদ দিয়ে দিবেন। আর যদি পুরোটাতেই অমত থাকেন তাহলে তো কথাই নাই। কি ওয়ার্ড সিলেকশনের জন্য মাত্র ১টি টুলই যথেষ্ট নয়। আপনাকে কয়েকটা টুল ব্যাবহার করতে হবে ভালো রেজাল্টের জন্য। গুগোল এডওয়ার্ড নিঃসন্দেহে একটি ভালো কি ওয়ার্ড রিসার্চ টুল। কিন্তু এইটা আপনার আমার জন্য স্বয়ং সম্পূর্ণ নয়। কারন যারা এডওয়ার্ড ক্যাম্পেইন করবে তাদের কথা মাথায় রেখে এই টুল তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি গুগোল এডওয়ার্ড দিয়ে কোন কি ওয়ার্ড রিসার্চ করেন আর সেখানে যদি কম্পিটিশন লো পান তাহলে খুব খুশি হয়ে যাবেন না। কারন সেইটা SEO কম্পিটেশন না এইটা হল যারা বিজ্ঞাপন দিবে তাদের কম্পিটিশন। কম্পিটিশন বুঝার জন্য আপনাকে কিছু কাজ রিসার্চ করতে হবে যা আমি এই টিউনে কিছুটা আলোচনা করেছিলাম আশা করি দেখে নিবেন। আরও কিছু কি ওয়ার্ড টুল আপনাদের শেয়ার করবো যেইটা দিয়ে আপনার ভালো কি ওয়ার্ড আইডিয়া পেতে পারেন।


এমন আরও অনেক কি ওয়ার্ড রিসার্চ টুল আছে যেগুলো আপনাকে সাহায্য করতে পাারে।
SENUKE XCR Tutorial: অনেকেই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করেছেন কিন্তু কাজ করতে পারছেন না। আবার অনেকেই ডাউনলোড করতে পারেন নাই। তাদের জন্য নতুন লিংক।এইখান থেকে ডাউনলোড করুন। যারা  AUTO BLOG SAMURAI ডাউনলোড করতে পারেন নাই তারা এইখান থেকে ডাউনলোড করুন
আজকে আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে এই টুল দিয়ে কাজ করবেন।
Create A Project: সবার প্রথমেই আমাদের ১টি প্রজেক্ট তৈরি করতে হবে। যেহেতু আপনি অনেকগুল ব্লগের কাজ করবেন তাই প্রতিটা ব্লগের জন্য আলাদা আলাদা প্রজেক্ট তৈরি করবেন। এতে কাজ করতে সুবিধা হবে। তো প্রজেক্ট তৈরি করতে প্রথমেই টুল টি চালু করুন। মেইন উইন্ডো আসলে উপরে Wizard এর ডানে New তে ক্লিক করেন আর campaign সিলেক্ট করুন। Campaign এর ১টা নাম দিন যাতে আপনার প্রতিটি প্রোজেক্ট চিনতে কোন সমস্যা না হয়, দেখবেন বাম পাশের বারে আপনার প্রোজেক্ট যুক্ত হয়েছে। এবার আপনার প্রোজেক্ট টি সিলেক্ট করুন। প্রথমেই আমাদের বিভিন্ন সাইটে একাউন্ট খুলতে হবে আর তাই আবার New তে ক্লিক করুন আর তারপর সিলেক্ট করুন Account Creation। দেখবেন ডান পাশের বারে আপনার টাস্ক যুক্ত হয়েছে।


এবার টাস্কে ডাবল ক্লিক করে প্রবেশ করুন। বিভিন্ন সাইটে একাউন্ট খুলার আগে আমাদের ১টি ইমেইল একাউন্ট চাই। এই ব্যাপারটা নিয়ে অনেকেই সমস্যায় পড়েছেন। আমার নির্দেশনা গুলো অনুশরন করেন। প্রথমেই আমরা ১টা প্রোফাইল তৈরি করবো। এর জন্য Generate Random Profile ক্লিক করুন।
এখানে লখ করুন Create Email Address নামে ১টা অপশন আছে। এইখানে ক্লিক করলে আরও কিছু অপশন পাবেন। যেমন আপনি কোন ইমেইল এড্রেস খুলবেন আর একটি লিস্ট পাবেন। লক্ষ্য করবেন Download Pre-Created Hotmail Id তে যদি আপনি সিলেক্ট করেন তাহলে Error দেখাবে কারন আমরা Crack টুলস ইউজ করছি। তাই আপনি Yahoo Mail সিলেক্ট করতে পারেন। তবে আমি আপনাকে সাজেস্ট করবো আপনি ম্যানুয়ালি ১টি জিমেইল আইডি খুলে নেন। এতে কোন সমস্যাতে পরবেন না। ধরলাম আপনি ১টি জিমেইল আইডি খুলেছেন আর তাহলে Email Address এর জায়গাতে আপনি আপনার জিমেইল আইডি দিয়ে দেন।


যে কোন সাইটে নতুন আইডি খুললে ইমেইল ভ্যারিফিকেশন করতে হয় সে ক্ষেত্রে আপনি উপরে Verify Email যাবেন আর এই ভাবে সেটিং করবেন। আমি জিমেইল এর সেটিং দেখাচ্ছি। যদি আপনি অন্য কোন ইমেইল খুলেন তাহলে ভিন্নভাবে সেটিং করে নিবেন।

Reset Mail Setting: এখানে আপনার Email Provider যেহেতু জি মেইল সেহেতু Gmail সিলেক্ট করুন। নতুন ১টা বক্স আসবে সেখানে আপনার জিমেইল আইডি দিবেন পাসওয়ার্ড চাইলে পাসওয়ার্ড দিবেন। আর কিছু আপনাকে করতে হবেনা। বাকিটা ওরা নিজেরাই করে নিবে।
এবার সাইটে একাউন্ট তৈরি করার পালা। এইটা খুব কঠিন কাজ না। ধরেন আপনি Social Network Site এ একাউন্ট খুলবেন সেক্ষেত্রে  উপরে SELECT OTHER নামে ১টা অপশন আছে সেইখানে ক্লিক করুন আর তারপর "SELECT NETWORK SITES" এ ক্লিক করুন তারপর "WITHOUT ACCOUNTS" এ ক্লিক করুন। এবার উপরে বাম পাশের কোনা থেকে RUN এ ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার একাউন্ট তৈরি করা শুরু হয়ে গেছে। যদি মাঝখানে ক্যাপচা চায় তাহলে ক্যাপচা দিবেন। একাউন্ট তৈরি করা শেষ হয়ে গেলে Email Verify করতে হবে সেইটা Senuke নিজেই করে নিবে। এইভাবে আপনি সব ধরনের সাইটে একাউন্ট খুলে নিবেন। এই জায়গাতে আমি আপনাকে কিছু পরামর্শ দিবো। আপনি যদি SEO সম্পরকে একটু অজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি বুঝবেন না কোন কোন লিংক আপনাকে বিল্ড করতে হবে। সেই ক্ষেত্রে আমি আপনাকে বলবো আপনি যদি পারেন তাহলে সব ধরনের লিংক ই বিল্ড করেন এতে ভালো কাজ হবে।
এবার আসি লিংক বিল্ডিং প্রসঙ্গে। একাউন্ট তো তৈরি করা হল এবার তাহলে লিংক বিল্ডিং করার পালা। আপনার সফটওয়্যার এর মেইন মেনুতে যান। আবার উপরে NEW তে যান আর কোন ধরনের লিংক বিল্ডিং করবেন তা সিলেক্ট করুন। আমি ধরে নিলাম আপনি SOCIAL NETWORK সাইটে লিংক বিল্ডিং করবেন। সেই ক্ষেত্রে আপনি SOCIAL NETWORK সিলেক্ট করুন। দেখবেন ডান পাশে টাস্ক যুক্তও হয়েছে। এবার ডাবল ক্লিক করে প্রবেশ করুন। উপরে Profile থেকে আপনার প্রোফাইল সিলেক্ট করুন। তার ডান আশে আপনি OUTPUT URL LIST নামক একটি ঘর দেখতে পারবেন। এইখানে + এ ক্লিক করে যেকোনো ১টি নাম দিয়ে ওকে করে বের হয়ে আসুন। আপনার ব্যাক লিংকগুলো এই জায়গাতে জমা হবে। একি ভাবে OUTPUT RSS LIST এর নাম দিয়ে এড করে নিবেন।
SOCIAL NETWORK সাইট গুলতে আপনি আপনার আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারবেন। সেই ক্ষেত্রে আপনার কি ওয়ার্ড অনুযায়ী আপনাকে আর্টিকেল লিখতে হবে। আর কি ওয়ার্ড কে এঙ্কর টেক্সট করে আপনার সাইট কে পয়েন্ট করবেন। যারা নতুন তাদের হয়ত ব্যাপারগুলো বুঝতে কিছুটা অসুবিধা সেই ক্ষেত্রে আমি বলবো SEO এর উপর যে চেইন টিউন গুলো আছে সেগুল একটু কষ্ট করে পড়ে নিবেন।
আপনার সম্পূর্ণ আর্টিকেল রেডি হবার পর আর্টিকেলের ঘরে আপনার পুরো আর্টিকেল পেস্ট করে দিবেন। আর্টিকেলকে ইউনিক করার জন্য টুলসটি আপনার আর্টিকেলকে স্পিন করে নিবে। তাই সব আর্টিকেলই ইউনিক হবে। স্পিন করার জন্য নিচে Auto-Generate Spinner Variation এ ক্লিক করে একটু অপেক্ষা করুন। আপনার আরতিএল্কে স্পিনিং মোডে দেখতে পারবেন। এবার ডান পাশের ঘরে কি ওয়ার্ড এর ঘরে আপনার কি ওয়ার্ড, tags এ ট্যাগ, টাইটেল এর ঘরে আর্টিকেল এর টাইটেল দিবেন। এবার কোন কোন সাইটে আর্টিকেল পোস্টিং হবে সেইটা ফিক্সড করার জন্য SELECT/DESELCT SITES WITH ACCOUNTS মার্ক করে দিবেন। কিছু কিছু সাইটে আর্টিকেল পোস্টিং করার জন্য ক্যাটাগরি দিতে হয় সেইখেত্রে সাইটের লিস্ট এ লক্ষ্য করবেন কিছু কিছু সাইটে <select> লিখা আছে। এখানে ক্লিক করে Catagory সিলেক্ট করে দিবেন। এবার উপরে বাম পাশের কোনা থেকে START করুন দেখবেন আপনার আর্টিকেল পোস্টিং হওয়া শুরু হয়ে গেছে। শেষ হয়ার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।


শেষ হয়ে গেলে আপনার পোস্টিং করা আর্টিকেল গুলো যদি আপনি দেখতে চান তাহলে মেইন উইন্ডো তে যাবেন। ডান পাশের ঘরে URLS এ ক্লিক করুন। আপনার নাম দেয়া OUTPUT URL LIST দেখতে পারবেন। ডাবল ক্লিক করে প্রবেশ করুন আর পোস্টিং হওয়া আর্টিকেল এর লিংক গুলো বুঝে নিন। এভাবে আপনি সব ধরনের লিংক বিল্ডিং করতে পারবেন। Senuke প্রায় সব ধরনের লিঙ্কক বিল্ডিং করে থাকে সেই ক্ষেত্রে যারা নতুন তাদের লিংক বিল্ডিং করার জন্য খুব বেশী কষ্ট করতে হবেনা। যেমন আপনি আর্টিকেল ডিরেক্টরিতে আর্টিকেল সাবমিট করতে পারবেন, WIKI সাইটে লিংক বিল্ডিং, Social Bookmark, Forum Profile, Video Module Submission, সহ অনেক ধরনের লিংক বিল্ডিং করতে পারবেন। লিংক বিলদ করার পর আপনি সব লিঙ্কগুলকে Ping করে নিবেন এতে ব্যাক লিংক খুব দ্রুত ইনডেক্স হবে। আপনি এই টুলস দিয়েই পিং করে নিতে পারবেন।
আপনি যখন এই টুলস দিয়ে ব্যাক লিংক Blast করবেন তখন ১ থেকে ২ সপ্তাহের মধ্যে ভিজিটরের অভাব হবে না। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে কমেন্ট ব্যাকলিংক খুবই পছন্দ করি। কারন এতে খুব দ্রুত কি ওয়ার্ড র‍্যাঙ্ক করা যায়। কিন্তু বর্তমানে কমেন্ট করে লিংক বিল্ডিং করাটা দুরহ ব্যাপার হয়ে গেছে। স্পামের কারনে সাইট এডমিন খুবই স্ট্রিক্ট আর এই কারনে এখন কমেন্ট করে ডু ফলো ব্যাক লিংক পাওয়াই যায় না। দেখা যাবে আপনি ম্যানুয়ালি ১০০ সাইটে কমেন্ট করলেন আর সেইখান থেকে মাত্র ২ ৩ টা সাইট থেকে আপনি ব্যাক লিংক পেলেন। কমেন্ট করার জন্য আমি আপনাদের ১টা সফটওয়্যার দিবো যা দিয়ে আপনি ব্লগ কমেন্ট ব্যাক লিংক পাবেন।
No Hands SEO:  এই সফটওয়্যার দিয়ে আপনি ব্লগ কমেন্ট করতে পারবেন। আপনার কি ওয়ার্ড অনুযায়ী বিভিন্ন সাইট খুজে বের করবে আর রিলিভেন্ট সাইটে কমেন্ট করে আপনার জন্য লিংক বিল্ডিং করবে। তো আসুন দেখে নেই কিভাবে কাজ করবেন।

এইখান থেকে টুলস টি ডাউনলোড করে নিন। ইন্সটল করুন আর Crack কপি পেস্ট করে নেন। এবার সফটওয়্যার টি চালু করেন। FULL ADDRESS এ আপনার সাইটের লিংক দিন।

SEARCH KEYWORD এর ঘরে যে কি ওয়ার্ড দিয়ে ওয়েব সাইট সার্চ করা হবে তা দিবেন। তার নিচের ঘরে আপনার এঙ্কর টেক্সট কি হবে সেইটা দিবেন। তারপর ADD PROFILE এ ক্লিক করবেন। দেখবেন আপনার প্রোফাইল যুক্তও হয়েছে। উপরে ১টা প্লে বাটন দেখতে পারবেন সেই বাটনে ক্লিক করুন আর দেখুন কাজ শুরু হয়ে গেছে। আর একটা ব্যাপার। এই সফটওয়্যার চালানোর জন্য আরও ১টা সফটওয়্যার লাগবে। কারন বর্তমানে যেকোনো সাইটে কমেন্ট করতে গেলে বর্তমানে ক্যাপচা এন্ট্রি করতে হয়। আর ম্যানুয়ালি ক্যাপচা এন্ট্রি করার কোন সিস্টেম এই টুলস এ নাই। আর এই জন্য ক্যাপচা এন্ট্রি করার জন্য Captcha Sniper X নামের ১টা টুল দিচ্ছি। যেইটা দিয়ে অটো ক্যাপচা শলভ হবে।
এইখান থেকে টুলসটি ডাউনলোড করে নিন। ইন্সটল আর Crack কপি পেস্ট করে দিবেন।

সফটওয়ারটি চালু করুন। এবার Platform এর ঘরে Blog মার্ক করে দেন। সফটওয়্যার টি চালু রাখুন।

একি সাথে No Hands Seo চালু করুন। এবার No Hands Seo এর Settings এ যান । এবার More এ যান। TEST CAPTCHA SNIPER এ ক্লিক করুন। দেখবেন ক্যাপচা টেস্ট করা হচ্ছে। সাকসেস ফুল হলে মেসেজ দিবে। মেসেজ পেলে NO HANDS SEO এর কাজ শুরু করবেন।

আশা করি আপনাদের আমি বুঝাতে পেরেছি। আপনারা কাজ করে যান সফলতা একদিন না একদিন আসবেই। কিন্তু মাঝ রাস্তায় যদি সব কিছু ছেড়ে দন তাহলে সব কিছুই বৃথা যাবে। আসলে এস ই ও এমন ১টা সাবজেক্ট যার রেজাল্ট আপনি চোখে দেখতে পারবেন না। এর ফল পেতে আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। আর তাই আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। লেগে থাকেন সফল হবেন। টিউনে যদি কিছু বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে জানাবেন। আমি সমাধান দেয়ার চেষ্টা করবো। সবাই ভালো থাকবেন।

Source: http://cellclinic1.blogspot.com

Wednesday, November 11, 2015

Sunday, November 8, 2015

বিটকয়েন কি, কেনো প্রয়োজন


ক্রিপ্টোকারেন্সি ‘বিটকয়েন’ (bitcoin) এর ব্যবহার ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলছে। গত ১৫ আগস্ট বাংলাদেশ এশিয়ার মধ্যে প্রথম দেশ হিসেবে বিটকয়েন ফাউন্ডেশনের সদস্যপদ পেয়েছে। কিন্তু বিটকয়েন কি, কিসের জন্য? কি কাজে প্রয়োজন? 


সাধারণত কাগজের তৈরি প্রচলিত মুদ্রা বা এ সংশ্লিষ্ট কোন ডিজিটাল স্বাক্ষর সম্বলিত বস্তু ব্যবহার করে বাস্তব জীবনে এবং অনলাইনে লেনদেন সংক্রান্ত ব্যাপারগুলো আপাতঃ দৃষ্টিতে কোন প্রকারের সমস্যা ছাড়াই মিটিয়ে ফেলা যায়। তবে বর্তমানে ব্যবহৃত এটিএম কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড অথবা অন্য ডিজিটাল স্বাক্ষর সম্বলিত বস্তুগুলো ব্যবহারে দুটি বড় সমস্যা রয়েছে।

এসবে লেনদেনের ক্ষেত্রে গ্রাহক ও গ্রহিতা উভয়কে তৃতীয় কোন পক্ষের উপর ‘ট্রাস্ট’ বা আস্থা রাখতে হয়, উদাহরণস্বরূপ ব্যাংক। তৃতীয় পক্ষ এই ব্যাংকে উভয় পক্ষ একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের মুদ্রা পরিশোধ করে, যেটিকে ইংরেজীতে বলে ‘ডাবল স্পেন্ডিং’।

বিটকয়েনের উৎপত্তি
উপরোক্ত সমস্যার সমাধানে সাতোশি নাকামোতো ছদ্মনামে একব্যক্তি ২০০৮ সালের অক্টোবার মাসে ৯ পৃষ্ঠার “Bitcoin: A Peer-to-Peer Electronic Cash System” নামক এক গবেষণা প্রস্তাবনা অনলাইনে প্রকাশ করে। যেখানে প্রথম বিটকয়েন সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়।

প্রস্তাবনার সারসংক্ষেপে বলা হয়, একটি পিয়ার-টু-পিয়ার (peer-to-peer) ইলেক্ট্রনিক মুদ্রা পরিশোধের ব্যবস্থা প্রয়োজন, যেটির মাধ্যমে একজন অন্যজনকে কোন তৃতীয় পক্ষ বা প্রতিষ্ঠানের কাছে না গিয়েই লেনদেন সম্পন্ন করতে পারবে। একই সঙ্গে ‘ডাবল স্পেন্ডিং’ থেকে বিরত থাকতে পারবে। এই ব্যবস্থায় সব ধরনের লেনদেন সম্পন্ন হবে আস্থার পরিবর্তে ‘কাজের (লেনদেন) প্রমাণের’ ভিত্তিতে এবং সব ধরনের লেনদেন একটি নিদিষ্ট নেটওয়ার্কে লিপিবদ্ধ হবে।

প্রস্তাবনা প্রকাশের পর থেকে সাতোশি বিটকয়েন ‘মাইনিং’ এর জন্য প্রথম সফটওয়্যার তৈরি করে। ‘মাইনিং’ হচ্ছে যে পদ্ধতিতে বিটকয়েন তৈরি করা হয়। ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে সাতোশি প্রথম বিটকয়েন মুদ্রা রিলিজ করে।

এই সাতোশি নাকামোতোর আসল পরিচয় আজও অজানা।

বিটকয়েন কি?
সুতরাং ‘Bitcoin’ – ইংরেজীতে B, ক্যাপিটাল লেটারে– হচ্ছে একটি পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্ক যেখানে আস্থাভাজন তৃতীয় পক্ষ ছাড়াই মুদ্রার মালিকানা পরিবর্তন সম্ভব, আর এই নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত একক হচ্ছে ‘bitcoin’- ইংরেজীতে b, স্মল লেটারে – যেটি সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল উপায়ে ক্রিপ্টোগ্রাফির মাধ্যমে কম্পিটার কোডিং ব্যবহার করে তৈরি হয়।

বিটকয়েনের বৈশিষ্ট্য
সম্পূর্ণ ডিজিটাল উপায়ে তৈরি, বাস্তবে এটির কোন ফিজিক্যাল (physical) অস্তিত্ব নেই। কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটি নিয়ন্ত্রণ করেনা। ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের উদ্যোগে বিশ্বব্যাপী এটি ব্যবহারের ফলে এর মুদ্রা ব্যবস্থা চলমান রয়েছে। পিয়ার-টু-পিয়ার ব্যবস্থার কারণে কোন প্রতিষ্ঠান বা মিডলম্যান ছাড়াই সরাসরি লেনদেন সম্পন্ন হয়। ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহৃত হওয়ার কারণে উপযুক্ত অনুমতি ছাড়া বিটকয়েনের অ্যাকসেস নেওয়া  অসম্ভব।  সর্বোপরি, বিটকয়েনে  সম্পূর্ণরূপে ছদ্দনামে লেনদেন সম্ভব।

প্রচলিত মুদ্রা এবং বিটকয়েনের মধ্যে পার্থক্য
পৃথিবীব্যাপী ব্যবহৃত প্রচলিত মুদ্রাগুলো মূলত কাগজের তৈরি। যেকোন প্রকারের সেবা আদান-প্রদানের হিসাব নিকাশের মূলে থাকে কাগজের তৈরি মুদ্রা। যে উপায়েই সেবা আদান-প্রদানের করা হোকনা কেন, মুখোমুখি সেবা দেওয়া-নেওয়া, অনলাইনে সেবা দেওয়া-নেওয়া, ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সেবা আদান-প্রদান ইত্যাদি।

ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহার করে তৈরি করা বিটকয়েন একধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি। প্রচলিত মুদ্রা এবং ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যকার প্রধান পার্থক্য হলো- ফিজিক্যাল অস্তিত্বের কারণে প্রচলিত মুদ্রা হাতে হাতে ব্যবহার করা যায়, হাতে নেওয়া যায়। অন্যদিকে ক্রিপ্টোকারেন্সি শুধু ব্যবহার করা যায়। ভার্চুয়াল অথবা ডিজিটাল হওয়ার কারণে এটি শুধু ব্যবহার করা যায়,কখনো হাতে নেওয়া সম্ভব নয়।

বিটকয়েন যেভাবে কাজ করে
পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্ক হওয়ার কারণে বিটকয়েনের ট্রানজিকশন বা লেনদেন সেবা দাতা ও গ্রহিতার ‘ওয়ালেট’ থেকে ‘ওয়ালেটে’ সম্পন্ন হয়। ‘ওয়ালেটে’ বিটকয়েন সঞ্চিত রাখা থাকে। এটি অনলাইন বা অফলাইন দু’রকমেই হতে পারে। একজন বিটকয়েন ব্যবহারকারীকে দুটি ‘কি’ (Keys) ব্যবহার করতে হয়। একটি ‘পাবলিক কি’ (Public Key), এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। অন্যটি ‘প্রাইভেট কি’ (Private key), এটি সর্বদা গোপন থাকে এবং লেনদেনের নিশ্চয়তার জন্য ব্যবহৃত হয়।

ট্রানজিকশনের ইতিবৃত্ত একটি উম্মুক্ত খতিয়ানে (পাবলিক লেজার) রেকর্ড করা থাকে, যাকে ‘ব্লক চেইন’ (Block chain) বলে। এক্ষেত্রে ‘পাবলিক কি’ ব্যবহার করা হয় এবং একই লেনদেন একই ব্যবহারকারীর মাধ্যমে পুনরাবৃত্তি করা যায়না। ব্লকচেইনে সর্বপ্রথম ট্রানজিকশনের হিসাব থেকে আজ পর্যন্ত সব হিসাব সংরক্ষিত আছে এবং নিয়মিতভাবে আপডেট হচ্ছে।

বিটকয়েনের অপকারিতা
তথ্য ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ লেখক কেন হাসের মতে, বিটকয়েনের কয়েকটি অপকারিতা রয়েছে। প্রথমতঃ লেনদেন পুনরাবৃত্তি না করতে পারার কারণে, সেবা গ্রহিতা সংশ্লিষ্ট সেবা না পেলে, মুদ্রা ফেরত পাওয়ার কোন উপায় নেই। দ্বিতীয়তঃ বিটকয়েন ‘ওয়ালেট’ হারিয়ে বা নষ্ট (ড্যামেজ) হয়ে গেলে এটি আর ফিরে পাওয়া যায়না। যেটি আমাদের ব্যবহৃত মানিব্যাগ বা মুদ্রার ক্ষেত্রে প্রজোয্য নয়।

তৃতীয়তঃ বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে বিটকয়েন খুব বেশি অস্থিতিশীল।

চতুর্থতঃ যদিও বিটকয়েনর ব্যবহার ক্রমান্নয়ে বাড়ছে, কিন্ত সেটি প্রচলিত মুদ্রার তুলনায় খুবিই সীমিত পরিসরে। সুতরাং এটিকে প্রচলিত মুদ্রায় পরিবর্তন করে ব্যবহার করতে হয়। সর্বোপরি, বিটকয়েনে কোন ক্রেডিট ব্যবস্থা নেই। যদিও এটি একটি ভাল দিক, কিন্ত বর্তমান বিশ্বের অর্থনীতি চলছে ক্রেডিট নির্ভর। ক্রেডিটের উপর ভিত্তি করে আমরা অগ্রীম সেবা নিয়ে থাকি।

বিটকয়েনের প্রতিদ্বন্দ্বী
বর্তমানে ৪৫৪ রকমের ক্রিপ্টোকারেন্সি বিশ্বব্যাপী কমবেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে এর মধ্যে Litecoin এবং  Ripple অন্যতম। অন্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো বিটকয়েনের মত এতটা ব্যবহৃত হয়না। আপাতদৃষ্টিতে Litecoin-কে বিটকয়েনের প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা হলেও, এটির সম্ভাবনা খুব ক্ষীণ।
বিশ্বখ্যাত ব্রান্ড/কোম্পানি যারা বিটকয়েন  নেন
বাস্তব জগতে বিটকয়েন এর বিনিময়ে প্রথম কোন পণ্য কেনা হয় ২০১০ সালের ২১ মে, যখন বিটকয়েন ব্যবহারকারী লাসজলো (Laszlo) ১০ হাজার বিটকয়েন মুদ্রার বিনিময়ে ২৫ ডলার মুল্যের একটি পিৎ’জা কেনেন।

বিশ্বব্যাপী ৩০ হাজার এর বেশি ব্যবসায়ী এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠান বিটকয়েন নেন। মার্কিন শেয়ারবাজার পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান নাসদাকের তথ্যমতে, ইউএস ভিত্তিক অনলাইন খুচরা বিক্রেতা  Overstock.com, ইউকে ভিত্তিক বিশ্বখ্যাত ব্যবসায়ী রিচার্ড ব্রায়ানসন পরিচালিত বিমান সেবা প্রতিষ্ঠান Virgin Galactic, জনপ্রিয় বিনামূল্যে ব্লগিং প্লাটফরম Wordpress,  জনপ্রিয় মোবাইল গেইমিং কোম্পানি Zynga, আন্তর্জাতিক ই-কমারস পেমেন্টস ওয়েবসাইট PayPal, অ্যামেরিকান গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান Tesla Motors, অনলাইন ডেটিং ওয়েবসাইট OkCupid, এবং জনপ্রিয় টরেন্ট সাইট The Pirate Bay বিটকয়েনের মাধ্যমের তাদের সেবা আদান-প্রদান করে থাকে।

Wednesday, November 4, 2015

যারা বিটকয়েন আয় করছেন তারা প্রতিদিন আরও বেশি পরিমানে বিটকয়েন আয় করুন

আসসালামু আলাইকুম। সুপ্রিয় টিউনারপেইজ কমিউনিটি সাইটের সকলকে সালাম ও শুভেচ্ছা। আমার আজকের টিউনের উদ্দেশ্য যারা বিটকয়েন আয় করছেন তারা তাদের আয়কে বাড়ানো আর যারা এখনও চেষ্টা করেননি তারা একবার চেষ্টা করে তাদের মোবাইল এ অন্তত একবার রিচার্জ করে প্রমাণ নিজের চোখে দেখতে পারেন।
বিটকয়েন কি এবং শুরু তা কিভাবে করবেন এই নিয়ে টিউনারপেইজে আগে অনেকগুলো টিউন হয়েছে তাই আই নিয়ে আর নতুন করে কিছু লিখলাম না। যারা একদম নতুন তারা আগের টিউন গুলো দেখে শুরুটা করে নিবেন।

শুরুতে আপনার কয়েনবেইজ একাউন্টের ৩৪ বর্ণের ঠিকানা একাউন্টে লগইন করে Wallet address এ ক্লিক করে নিয়ে নিবেন।

এইবার আসি কিভাবে ফ্রীতে বিটকয়েন আয় করবেন। বিটকয়েন ফ্রীতে আয় করার জন্য প্রায় ২০০০ এর উপর সাইট রয়েছে। যারা তাদের ওয়েবসাইটএ ভিসিট করে কেপচা পূরণ করার জন্য বিটকয়েন প্রদান করে থাকে। এটা সাধারণত ১০০-১০০০০০ সাতোশি প্রদান করে থাকে। এখানে বলে রাখা প্রয়োজন যে বিটকয়েনের একক সাতোশি নামে পরিচিত। একটি ওয়েবসাইট এ কেপচা পূরণ করে অল্প কিছু আয় করা যায়। আর তাই যত বেশি ওয়েবসাইট এ কাজ করবেন আয় তত বাড়বে। আজ আমি আপনাদের আইরকম ১৪টি সাইট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যারা নিয়মিত payment করে থাকে।
১. FastBTC

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ৪ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ৫০০ সাতোশি ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ৫ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ১০০ থেকে ১২০০০ সাতোশি পর্যন্ত ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ১৫ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ৪০০ থেকে ২০০০০ সাতোশি পর্যন্ত ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।
৪. Bitcoinker

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ১৫ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য ২৫০ সাতোশি ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।
৫. Btc Free

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ৩০ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ৩০৫০ সাতোশি ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ৬০ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ৪০০ থেকে ২০০০০ সাতোশি পর্যন্ত ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে। এই ওয়েবসাইটতির আর একটি বিশেষ আকর্ষণ হল প্রত্যেকবার এ এরা বোনাস প্রদান করে থাকে।

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ৬০ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ৫০০ থেকে ১০০০০ সাতোশি পর্যন্ত ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ৯০ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ৯০০ সাতোশি ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।
৯. Claim Bit

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ১২০ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ৭৫০ সাতোশি ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।
১০. Love Bitcoin

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ১২০ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ৭৫০ সাতোশি ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।
১১. Crypto free

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ৩৬০ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ১৫১০ সাতোশি ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।
১২. Safe BTC

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ১২০০ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ৯০০ সাতোশি ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।
১৩. The earner

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ১৪৪০ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ১০০০ থেকে ২৫০০০ সাতোশি পর্যন্ত ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।
১৪. Break the co

এই ওয়েবসাইটি প্রতি ১৬৮০ মিনিট পর পর কেপচা পূরণ করার জন্য সর্বনিম্ন ১০০০ থেকে ২৫০০০ সাতোশি পর্যন্ত ইনস্ট্যান্ট faucetbox এ প্রদান করে।
উপরের ১৪টি ওয়েবসাইটি তাদের payment প্রসেসর হিসেবে Faucetbox ব্যবহার করে থাকে। তাই ১৪টি ওয়েবসাইট থেকে সব সাতশি ইনস্ট্যান্ট চলে আসবে faucetbox একাউন্টে। আপনি চাইলে তা যেকোনো সময় এই লিংকে আপনার ৩৪ বর্ণের ঠিকানা দিয়ে দেখতে পারবেন। faucetbox আপনার একাউন্টে সর্বনিম্ন ১৩০০০ সাতোশি হলেই ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অ্টোমেটিক আপনার ৩৪ বর্ণের ঠিকানায় পাঠিয়ে দিবে যা আপনি আপনার কয়েনবেইজ একাউন্টে লগইন করে দেখতে পারবেন। যা দিয়ে আপনি Bitcoin Refill এর মাধ্যমে যেকোনো আপারেটরে একসাথে ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০০ টাকা পর্যন্ত আপনার যেকোনো মোবাইল নাম্বারে রিচার্জ করতে পারবেন।
আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকবেন। ভাল লাগলে টিউমেন্ট দিতে ভুলবেন না।

Tuesday, November 3, 2015

আমরা অনেকেই তো বিটকয়েন আয় করলাম এখন হাতে টাকা পাব কি করে (( না দেখলে চরম মিস))

লিখেছেনঃ erajeni13

আমরা যারা ফ্রীলেঞ্চিং যেমনঃ অডেস্ক এ কাজ করতে পারিনা তারা মূলত ছোট ছোট কাজ করি । আর আমার মত যারা তাদের জন্য আজকে নিয়ে আসলাম কিভাবে আমরা বিতকয়েন আয় করব এবং সেই বিটকয়েন কিভাবে হাতে পাব। প্রথমে এই সাইতে গিয়ে একটা বিটকয়েন অ্যাকাউন্ট খুলুন এবং Email এর বক্সে আপনার মেইল অ্যাড্রেস এবং Password এর বক্সে আপনার পাসওয়ার্ড দিয়ে Create Bitcoin Wallet লিঙ্কে ক্লিক করুন ।
এরপর আপনাকে ইমেইল অ্যাড্রেস ভেরিফাই করেত বলবে । আপনার ইমেইল অ্যাড্রেসে যান এবং Verify My Email Address-এ ক্লিক করুন । এরপর নিচের মত একটা পেজ আসবে । (যদি না আসে তাহলে করুন তাহলে আসবে ।)
এখান থেকে Account Setting থেকে Bitcoin Addresses এর উপরে ক্লিক করলে নিচের মত একটা পেজ আসবে । এরপর Create New Address করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন । নিচের মত একটা অ্যাড্রেস তৈরি হবে । এটাকে সেইভ করে অথবা কপি করে রাখুন পরে কাজে লাগবে ।
আপনি যে একাউন্টটা এই মাত্র খুললেন সেটা একটা অনলাইন ব্যাংক একাউন্ট । এটা অনেকটা পেপাল এবং পেইজা এর একাউন্টের মতই । এর মাধ্যমেই আপনি পেমেন্ট পাবেন । আপনি যে বিটকয়েন আর্ন করবেন সেটা এই একাউন্টের এড্রেসে পাঠানো হবে ।
দুইটা  সাইট এর লিঙ্ক দিলাম এই দুইটা সাইটি পেমেন্ট করে ১০০% কারন আমি নিজে পাইচি
পেমেন্টঃ
প্রথম সাইট তি
এরা প্রতি সোমবার পে করে । আপনার একাউন্ট Balance যদি 0.00005460 বিটকয়েনের বেশি হয় তাহলে সেটা অটোমেটিকভাবে সোমবারে আপনার কয়েনবেইস(ওপরে যেটা তৈরি করলেন) একাউন্টে চলে যাবে । আপনার কিছু করতে হবে না ।
আর হ্যাঁ আপনি রেফার করেও 50% পর্যন্ত আয় করতে পারবেন । আপনার Homepage-থেকে Refer বাটনে ক্লিক করলে আপনার রেফারেল লিঙ্ক দেখতে পারবেন ।
2nd সাইট টি  0.15 btc হলে পে আউট করতে হয়
এখন আপনার বিটকয়েন আপনার হাতে পাওার পালা তাই আপনার ওকেপে অ্যাকাউন্ট এ লগিন করুন অর  সাইন আপ করুন
আর কিছু জানতে আমাকে ফোন করুন ০১৬৮৬৫৭৮৩৪১ অথবা ফেইসবুকে আমি