Sunday, September 20, 2015

ইউটিউব থেকে আয় করার ৫ টি উপায়

ইউটিউব থেকে আয় করার ৫ টি উপায়

বেশিরভাগ মানুষ ইউটিউব ব্যাবহার করে সম্পূর্ণ মজার খোঁড়াক হিসেবে। কেউ ব্যাবহার করে নিজের বিভিন্ন ক্রিয়েটিভিটি প্রদর্শন করে রাতারাতি খ্যাতি পাওয়ার জন্য আবার কেউ এটি ব্যাবহার করে নিজের এবং বন্ধুবান্ধবদের একান্ত কিছু স্মৃতি ধরে রাখার জন্য সারাজীবন। কিংবা কেউ হয়তো বিদেশে থাকা প্রিয়জনের কাছে নিজেদের বিশেষ আয়োজন বা মুহূর্ত পৌঁছে দেয় ইউটিউব এ আপলোড করা একটি ভিডিও এর মাধ্যমে।
কিন্তু যেসকল মানুষ প্রতিনিয়ত ইউটিউব ব্যাবহার করে শুধু শখের বসে তারা জানেই না যে আপনার আপলোড করা এই ভিডিও গুলো অনায়াসে হতে পারে আপনার আয়ের উৎস। খুব সহজ সাধারন কিছু নিয়ম অনুসরন করে অনলাইনের আয়ের যেকোনো ক্ষেত্র থেকে অনেক দ্রুত আয় করা যায় ইউটিউব থেকে। শুধু জানতে হয় আয়ের সঠিক পথ। তো চলুন দেখে নেই কি কি ভাবে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন –

ইউটিউব থেকে আয় করার  টি উপায়


১. ইউটিউব থেকে আয় করুন অ্যাডসেন্স দিয়ে

ইউটিউব থেকে আয় করুন অ্যাডসেন্স দিয়েএটাই ইউটিউব থেকে আয় করার সবথেকে জনপ্রিয় এবং বড় মাধ্যম। আমরা সকলেই জানি যে ইউটিউব হচ্ছে গুগল এর একটি সেবা। আবার গুগল অ্যাডসেন্স ও গুগলের। তাই ইউটিউব এর ব্যাপারে গুগলের প্রাধান্য অনেক। এমনকি আপনি মাত্র কয়েকটা ছোট ছোট ভিডিও দিয়েই একটি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এপ্রুভ করাতে পারবেন। আর সবথেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার জন্য ইউটিউব হচ্ছে অন্যতম সহজ একটি পদ্ধতি। সেরা আর্নাররা শুধুমাত্র ইউটিউব অ্যাডসেন্স ব্যাবহার করে মাসে কয়েক লক্ষ ডলার পর্যন্ত আয় করে থেকে!

২. নিজের পণ্য বিক্রি করে

ইউটিউব থেকে আয় করুন নিজের পণ্য বিক্রি করেধরুন আপনার নিজের একটা ফ্যাশন হাউজ আছে। এখন আপনি যদি নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ডজ সম্পর্কে কিছু ভিডিও তৈরি করেন এবং সাথে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে কিছুটা রিভিও যুক্ত করে আপলোড করেন তবে ইউটিউব হতে পারে আপনার নিজের পণ্য মার্কেটিং এর সবথেকে বড় মাধ্যম। এখন আপনি বলতে পারেন যে এভাবে কত জনই বা কিনতে পারে। কিন্তু আপনি জানেন কি ইউটিউব এ আপনি কি পরিমান ভিসিটর পেতে পারেন? যেকোনো বিষয়ের উপর ভিডিও গুলোর ভিউ থেকে আপনি সহজেই তা বুজতে পারবেন। আর সবথেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে ওয়েব সার্চ এর তাবৎ ক্রয়যোগ্য (অর্থাৎ যে কীওয়ার্ড গুলো দিয়ে মানুষ কোন প্রোডাক্ট কিনার জন্যই সার্চ করে) সার্চের বেশিরভাগটাই ইউটিউবে হয়। মানে কেউ কোন পণ্য কিনার জন্য মন স্থির করলে সেই পণ্য সম্পর্কে জানতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইউটিউব ভিডিওই দেখে থাকে।

৩. এফিলিয়েট প্রোডাক্ট এর রিভিউ করে

ইউটিউব থেকে আয় করুন এফিলিয়েট করেএটি ইউটিউব ব্যাবহারের আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম। এই ক্ষেত্রে মানুষ আমাজন বা অন্য কোন এফিলিয়েট নেটওয়ার্ক এর পণ্যের এফিলিয়েশন করে থাকে। সাধারনত নিজের এফিলিয়েট লিঙ্ক ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে দিয়ে দেওয়া হয় এবং ভিডিও তে সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে রিভিও প্রদান করা হয়। সেই ভিডিও থাকাকালীন কেউ যদি ঐ লিঙ্কের মাধ্যমে গিয়ে কোন পণ্য ক্রয় করে থাকে তবে এফিলিয়েটর কমিশন পায়। এইভাবে এফিলিয়েশন করলে খুবই কম খরচে বা বিনা খরচে আপনি সহজেই মাস গেলে অনেক টাকা কামিয়ে নিতে পারবেন।

৪. ইউটিউব এর পার্টনার হোন

ইউটিউব থেকে আয় করুন পার্টনার হয়েবর্তমানে পৃথিবী ব্যাপী প্রায় ১৫ হাজারেরও বেশি ইউটিউব পার্টনার আছেন। পার্টনাররা ভাড়ার ভিত্তিতে ভিডিও অভারলেয় করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে এবং আয় ইউটিউব এর সাথে ভাগাভাগি করে নেয়। তাদেরদে অনেক সময় ব্রান্ডদের এন্টারটেইনার বা ভিডিও মার্কেটার হিসেবে হায়ার করাও হয়ে থাকে। অনেক সময় একটা ব্রান্ডের জন্য বিশেষ ভিডিও তৈরি করেও এরা অনেক টাকা উপার্জন করে।

৫. আপনার ভিডিওর ডেসক্রিপশনে লিঙ্ক বিক্রি করুন

ইউটিউব থেকে আয় করুন লিঙ্ক বিক্রি করেএটা অনেক মজার একটা আয়। ধরুন যেকোনো বিষয়ের উপর আপনার একটা ভিডিও ইউটিউব এ প্রথম দিকে আছে। এই মুহূর্তে এই ধরনের প্রোডাক্ট যাদের আছে আপনি চাইলেই তাদের কাছে এককালীন অথবা দীর্ঘমেয়াদী শর্তে একটা লিঙ্ক বিক্রি করতে পারেন যা আপনার ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে থাকবে। কয়েকটা ভিডিও তে এসইও করেই আপনি এইভাবে লিঙ্ক বিক্রি শুরু করতে পারেন।
তবে এই ক্ষেত্রে ভিডিও তে অবশ্যই ভালো মানের ভিসিটর থাকতে হবে আর এভাবে লিঙ্ক দিয়ে আপনি আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা ওয়েব ব্লগেও প্রচুর পরিমান ট্রাফিক আনতে পারেন।

এইধরনের আরও বেশ কিছু উপায় আছে ইউটিউব থেকে আয় করার। তবে সবথেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে কাজ করার মানসিকতা। নিয়মিত কাজ করলে যেকোন উপায়েই আপনি আয় করতে পারবেন। কিংবা আপনি নিজেও আরও আরও উপায় খুজে পাবেন আয় করার।

ভিডিও মার্কেটিং করে ইউটিউব এর মাধ্যমে ঘরে বসে আয়

ভিডিও মার্কেটিং অনলাইনে আয়ের জন্য একটি অত্যন্ত সম্ভবনাময় খাত। আমাদের দেশে এখন খুব একটা বেশি না হলেও বহির্বিশ্বের এর চাহিদা বা জনপ্রিয়তা অনেক বেশি, আর দিন দিন তা বেড়েই চলছে। ২০১৬ সাল নাগাদ কনট্যান্ট মার্কেটিং কে পেছনে ফেলে ভিডিও মার্কেটিং এগিয়ে যাবে বলে অভিজ্ঞজনদের ধারণা।you tube marketing
ভিডিও মার্কেটিং করে কিভাবে ইউটিউবের মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করা যায়, এ নিয়ে আমার একটি আর্টিকেল পূর্বে প্রকাশিত হয় যাতে শুধু মাত্র ধারণা দেবার চেষ্টা করেছি বিষয়টি সম্পর্কে। লেখাটি প্রকাশিত হওয়ার পর অনেকেই ভিডিও মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন।আমার লিখাটি আপনাদের মনে আগ্রহ সৃষ্টি করতে পেরেছে জেনে আমি আনন্দিত এবং কৃতজ্ঞ তাদের কাছে যারা গঠনমূলক সমালোচনা করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথকে তরান্বিত করেছেন।
ভিডিও মার্কেটিং এর জন্য প্রথমেই প্রয়োজন ভিডিওটি সবার কাছে পৌঁছে দেওয়া। আর এর জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত এবং সহজ মাধ্যম হচ্ছে ইউটিউব কারন এটিই এখন সবচেয়ে বড় ও জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারের সাইট। এই ইউটিউবকে কাজে লাগিয়ে আমাদের নিজস্ব তৈরী ভিডিওর মাধ্যমে অনলাইন থেকে কিভাবে আয় করা যায় তা নিয়ে ২ পর্বে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
আজ প্রকাশিত হচ্ছে প্রথম পর্ব।

কিভাবে আয় করা যায়?

আমি যদি মনে করি অনলাইনে মেশিন আমাকে টাকা বানিয়ে দিবে,তবে সেটি হবে আমার খুব ভুল ধারণা। একটা কথা মনে রাখতেই হবে যে,সাফল্য রাতারাতি আসেনা। সদিচ্ছা, সঠিক পরিকল্পনা, পরিশ্রম আর অধ্যবসায় সফলতার মুখ দেখায়। এটি সত্য যে প্রথম দিকে অনলাইনে আয় করাটা কিছুটা কঠিন, কিন্তু এই চারটি গুনের সমন্বয় যদি আপনার মধ্যে থাকে, সফলতা আপনাকে এড়িয়ে যেতে পারবেনা কখনই। তখন কাজ কে আপনি খুজতে হবে না, বরং কাজই আপনাকে খুজে নিবে।
ইউটিউব ব্যবহার করে ভিডিওর মাধ্যমে আয় করতে পারি অনেক ভাবেই,কিন্তু যেগুলো বেশী কার্যকর সেগুলো হল,

ইউটিউব পার্টনার হয়ে:

Youtube-Marketing
ইউটিউব পার্টনারশিপ মানে ইউটিউব পরিবারের সদস্য হওয়া। পার্টনার হওয়ার জন্য প্রতিদিন হাজার হাজার আবেদন আসতে থাকে তাদের কাছে। যদিও আবেদন জন্য সুনির্দিষ্ট কোন নীতিমালা নেই তার পরও কিছু কিছু দিক বিবেচনা করে এ আবেদন গ্রহন করা হয়। যেমন,
-   ভিডিওটি সম্পূর্ণ, মানে ১০০% নিজের তৈরি হতে হবে। দেখতে, শুনতে, বা এর কনট্যাঁনট কোনকিছুই কপি করা যাবেনা অর্থাৎ গান, সুর, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, গ্রাফিক্স, ইমেজ কোন কিছুইনা। ইউনিক ভিডিও আপলোড করতে হবে।
-  একটি ভিডিও আপলোড করে বসে থাকলে চলবেনা,নিয়মিত আপলোড করতে হবে।অনেক বেশী দর্শক থাকতে হবে। যদি কারো ভিডিও বাণিজ্যিক ভাবে সফল হয়, অনেক জনপ্রিয়তা থাকে সেক্ষেত্রে ইউটিউব নিজেই আমন্ত্রন করে তাদের পার্টনার হওয়ার জন্য।
-  গুগল অ্যাডসেন্স এ অ্যাকাউন্ট থাকলে, পার্টনারশিপ পাওয়ার ক্ষেত্রে তা অনেক বড় ভুমিকা পালন করে।

পার্টনার হলে কি সুবিধা ?

ইউটিউব পার্টনার হয়ে যদি আমার ভিডিওটি প্রচার করি তাহলে বাড়তি কিছু সুবিধা পেতে পারি যা বেশি আয়ের জন্য সাহায্য করবে। যেমন,
-  কোন ভিডিওটি কপি হওয়ার কোন ভয় থাকেনা কারন ভিডিওটির আলাদা আইডি থাকে এবং তা ট্র্যাক করা হয়।
-  কনট্যাঁনট লেংথ বা সাইজ লিমিট করে দেয়া হয়না ভিডিও আপলোড এর ক্ষেত্রে।
-  পার্টনার হলে সরাসরি ভিডিওটি ভাড়া দেওয়া যায়। এক্ষেত্রে ক্লায়েন্টকে প্রথমে পেমেন্ট করতে তারপর ভিডিওটি চালাতে পারে।
-  পার্টনার হওয়ার সব থেকে বড় সুবিধা হল ভিডিওটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রমট করা হয়। এতেকরে ক্লায়েন্ট কে অনেক ভাল মানের ভিডিও উপহার দেওয়া যায়।

যেভাবে পার্টনারশিপ কনফার্মেশন বোঝা যাবে,

-  প্রথমে ইউটিউব এ সাইন ইন করতে হবে।
-  অ্যাকাউনট সেটিং এ গিয়ে ইমেইল সিলেকশন এ যেতে হবে
-  ইউটিউব নিউ লেটার এ গিয়ে আপডেট (ইউটিউব ব্রডকাস্ট) এ ক্লিক করতে হবে।
-  তারপর সেভ করতে হবে।

গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে :

9
গুগল এডসেন্স হল গুগল দ্বারা বিজ্ঞাপন প্রদানের ব্যবস্থা। এ প্রোগ্রামটি ওয়েবসাইট পাবলিশারদের জন্য তৈরি হয়েছে যাতে তারা তাদের ওয়েবসাইট বা ভিডিওর মাধ্যমে কোন বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারে এবং আয় করতে পারে। যেমন আমি যদি আমার ওয়েবসাইট বা ভিডিওতে আডসেন্সের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার করি আর এসব বিজ্ঞাপনে যদি ক্লায়েন্ট ক্লিক করে তাহলে পার ক্লিকের জন্য ওয়েব বা ভিডিওর মালিক টাকা পাবে গুগল থেকে। এসব বিজ্ঞাপন গুগল মেনেজ এবং কন্ট্রোল করে।

গুগল অ্যাডসেন্সে আবেদনের যোগ্যতাঃ

-  যদি ভিডিওতে গুগল আডসেন্সের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার করতে চাই তাহলে প্রথমে গুগলএ অ্যাকাউন্ট করতে হবে। এ অ্যাকাউন্ট করতে কোন টাকা লাগে না,সম্পূর্ণ ফ্রী।
-  অ্যাকাউন্ট করার পর আডসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। এ আবেদনের জন্য ইউটিউব পার্টনার হতে হবে। ইউটিউব থেকে পার্টনারশিপের যে মেইলটি পাঠান হয়, আবেদন করার সময় সে লিঙ্কটা অ্যাড করে দিতে হয়। তাছাড়া এ আবেদন গ্রহণযোগ্য হবেন
-  আবেদনের জন্য নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকাটা ভাল,এতে সেই ওয়েব বা ভিডিওর প্রতি বিশ্বস্ততা বারে।তবে এর বিকল্প হিসেবে কাজ করে যদি ভাল মানের ভিডিও নিয়মিত প্রকাশিত হয় এবং অনেক বেশী অডিয়ান্স থাকে তাহলে।
-  ইউটিউব অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক দিয়ে আডসেন্স অ্যাকাউন্ট সাবমিট করা হয়।
ভিডিও তৈরির সময় একটা বিষয় খেয়াল রাখবো, ভিডিওতে প্রচারিত বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে যেন তা আলাদা উইন্ডো তে ওপেন হয়, তা না হলে সেটা ক্লায়েন্টের বিরক্তি ঘটায়।

আবেদন গ্রহনের ধাপ,

দুই ধাপে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে গুগল।
-  যদি আমি আডসেন্সের জন্য আবেদন করি তাহলে প্রথমে গুগল আমার ইমেইল, ওয়েবসাইটের ঠিকানা, আবাসিক ঠিকানা সব থিক আছে কি না দেখবে।
-  প্রথম ধাপ সম্পন্ন হলে গুগল আমাকে একটি কোড নাম্বার সহ ইমেইল পাঠাবে যাতে থাকবে আমি এখন বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য জজ্ঞ।র সেই কোড টি আমি আমার ভিডিও এর নিদিষ্ট স্থানে বসিয়ে দিলে গুগল থেকে অ্যাড পাওয়া যাবে।

যেভাবে বোঝা যাবে আবেদন গ্রহন হয়েছে কিনা,

-  আডসেন্স অ্যাকাউন্ট এর হোম এ গিয়ে হোসট অ্যাকাউন্ট লেভেলএ গিয়ে তা দেখব।
-  আডসেন্স অ্যাকাউন্ট এ যখন ৳১০০ এর বেশী হবে তখন গুগল তা পে করে।

অ্যাফিলিয়েট এর মাধ্যমেঃ

2
কোন কম্পানির পণ্য বা সেবা যদি আমার ভিডিও বা ওয়েব এর মাধ্যমে প্রমট করে তা অনলাইনে বিক্রির ব্যবস্থা করে দেই তাহলে তাহলে সেখান থেকে একটা পারসেনটেজ পাওয়া যায়, একেই বলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রচুর টাকা আয় করা সম্ভব।

এর জন্য যা প্রয়োজন,

-  প্রথমেই নিজের ব্রান্ডিং বাড়াতে হবে। অর্থাৎ ফেস ভেলু বাড়াতে হবে
-  খুব ভালো কনটেন্ট এবং ভাল মানের ভিডিও হতে হবে,যাতে করে ভিজিটর আকৃষ্ট হয়।
-  ভিডিও মার্কেটিং পোর্টফলিও থাকলে তা থেকে জানা যায় সব কিছু জানা যায়। এতে করে ক্লায়েন্টের সহজে সব বুঝতে পারে।
-  ইউটিউব পার্টনার হওয়াটা ভাল কিন্তু অত্যাবশ্যকীয় নয়।
-  একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট রেফারেন্স এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরী করলে তা ক্লায়েন্টের বিশ্বস্ততা অর্জনের জন্য অনেক বেশী সহায়ক।
-  কিছু ওয়েব ২.০ (ফ্রী ওয়েবসাইট) থাকাটা ভাল এতে নিজের পরিচিতি বারে। অনলাইনে আয়ের জন্য প্রচুর দর্শক চ্যানেল অনেক জরুরী। আর এই চ্যানেল বাড়ানোর জন্য নিজের পরিচিতি অনেক বড় ভুমিকা পালন করে।
-  আর্টিকেল সাবমিট সাইট এর সাথে ভাল যোগাযোগ থাকতে হবে। এর মাধ্যমে ভিজিটর বাড়ান যায়।ফেস ভেল্যু বাড়ানোর জন্য এটি সহায়তা করে।
উপরোক্ত বিষয়গুলোর সাথে ভিজিটর বা দর্শক জড়িত। যার ভিজিটর যত বেশী সে ততবেশি আয় করতে সক্ষম। মুলত দর্শক বা ভিজিটর কে মাথাই আমরা অনলাইনে কাজ করি। তাই আমার ভিডিওটি যদি দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে তবেই আমার সফলতা আর এর জন্য আমার ভিডিওর মান হতে হবে উৎকৃষ্ট।

২য় পর্বের জন্য চোখ রাখুন জেনেসিস এ।
কোন জিজ্ঞাসা থাকলে ফেসবুকে আমাকে পাবেন। সাধ্যমত সহযোগীতার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ।

How to Earn Money From Youtube Full Bangla tutorial



কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জন করবেন


আজকের বিষয় ‘কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জন করবেন’
YouTube এমন একটি মাধ্যম যেখানে আপনি চাইলে খুব সহজে ভিডিও শেয়ার করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।তবে ভিডিও আপনার নিজের হতে হবে।অন্য ব্যক্তি ভিডিও হলে হবেনা।
1) YouTube হল Google এর একটি প্রোডাক্ট.YouTube এর চ্যানেল তৈরি করতে হলে প্রথমত আপনার একটি Gmail একাউন্ট থাকতে হবে।
2) তারপর আপনার একটি YouTube একাউন্ট থাকতে হবে।  খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন: (ক্লিক করুন এখানে): কিভাবে YouTube একাউন্ট তৈরি করতে হয়
3) তারপর আপনার YouTube চ্যানেল টি তে Monetize Enable করার মাধ্যমে খুব সহজে YouTube থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।  খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন (ক্লিক করুন এখানে): কিভাবে YouTube চ্যানেলয়ে Monetize Enable করতে হয়।
4) তারপর আপনার একটি AdSense Account থাকতে হবে যার মাধ্যমে আপনার উপার্জীত অর্থ চেক অথবা ব্যাংক এর একাউন্ট অথবা WesternUnion মাধ্যমে আপনার টাকা উঠাবেন।AdSense  হল Google এর একটি মাধ্যম যারা কিনা আপনার উপার্জিত অর্থ লেন দেন করে। খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন (ক্লিক করুন এখানে): কিভাবে Ad-sense Account তৈরি করতে হয়।
5) তারপর যদি আপনার YouTube চ্যানেলয়ে Monetize করতে গিয়ে যুদি এই মেসেজ দেখায় ‘Unable to Monetize in Your Country’ তখন কিভাবে বাংলাদেশে YouTube চ্যানেল Monetize করতে হয় তার জন্য নিচে ক্লিক করুন: খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন কিভাবে YouTube চ্যানেল Monetize করতে হয় বাংলাদেশে।
Google আপনাকে ১০০% লি pay করবে

ইউটিউব থেকে আয় করার সহজ উপায় গুলা দেখে নিন


ইউটিউব থেকে আয় একটি জনপ্রিয় উপায়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব থেকেও আপনি আয় করতে পারবেন কইয়েকটি বিশেষ উপায়ে। ভিডিও তৈরি করে অনেকেই ইউটিউব থেকে আয় করছেন। তবে আপনি কেন পারবেন না। এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের দেখাতে চেষ্টা করব কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়।
নিচে কয়েকটা পদ্ধতি আলোচনা করা হলো:
ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করুন। আর আপনার যদি কোনও ভিডিও ক্যামেরা না থাকে তাহলে আপনি এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। একটা বিষয়কে মাথায় রাখবেন, তা হলো- আপনাকে অবশ্যই মজাদার/ শিক্ষনীয় ভালো মানের ভিডিও তৈরি করতে হবে। যদি আপনি আপনার চ্যানেলটিকে টিউটোরিয়ালের নির্ভর করতে চান তবে আপনি এখানে ভিডিও টিউটোরিয়ালই আপলোড করেন অন্য কিছু নয়। কিংবা যদি ভিডিও গান বা নাটক এর চ্যানেল বানাতে চান তবে তাও বেশ জনপ্রিয় হতে পারে। একটা কথা মাথায় রাখতে হবে আপনি যখন আপনার ভিডিও গুলি আপলোড দেবেন, তখন অবশ্যই আপনার কী-ওয়ার্ডগুলো দিয়ে দেবেন এবং সাথে সাথে আপনার ভিডিও এর ডেসক্রিপশনটাও দিয়ে দেবেন। এবার আপনার আপলোডকৃত ভিডিও বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে শেয়ার করুন। কারণ শুধু আপলোড করে দিলেই হবে না জনপ্রিয় হতে হলে আপনার ভিডিওগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যেমন: ফেসবুক, টুইটার, গুগোল+ ইত্যাদি সমূহে শেয়ার করুন।
আপনার ভিডিওয়ের জন্য ব্যাকলিংক তৈরী করুন। একটা কথা ভাল করে মনে রাখবেন, YouTube ভিডিও পাবলিশিংও এক ধরনের ব্লগিং। তাই, আপনাকে ইউটউব, গুগোল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে ভাল অবস্থানে আসার জন্য অবশ্যই কিছু ব্যাকলিংক তৈরী করতে হবে। শুধু আপনার টপিক রিলেটেড সাইটে লিংক তৈরি করুন। আপনার প্রতিযোগীদের বা আপনার মত কাজ করছেন এরকম লোকদের অনুসরণ করুন। আপনি যদি সফল হতে চান, তাহলে আপনার প্রতিযোগীদেরকে অনুসরণ করুন। দেখুন তারা কিভাবে সফল হচ্ছেন। তাদের সফলতার ইতিহাসটা পড়ুন।

কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করবেন :
আপনি যদি উন্নতমানের জনপ্রিয় ভিডিও তৈরি করতে পারেন, বা আপনার চ্যানেল জনপ্রিয় হয় তাহলে আপনি ইউটিউবের এ্যাডসেন্স পার্টনারশিপ থেকেই একটা অফার পেতে পারেন। ওরা আপনাকে পার্টনার করলে প্রতি মাসে একটা ভাল এমাউন্টের টাকা দেবে। এই লিংকে ক্লিক করে YouTube Partnership পার্টনারশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন। যদি তারা আপনাকে রিজেক্ট করে তাহলে ‍পুনরায় এপ্লাই করার জন্য আপনাকে আরো ২ মাস অপেক্ষা করতে হবে। আর যদি আপনার চ্যানেলকে তারা একসেপ্ট করে তাহলে তো গেল। কারণ, তারা আপনাকে প্রতি মাসে $200 দেবে।
এছাড়াও বিভিন্ন পণ্যের ভিডিও রিভিউ দিয়ে বা বিভিন্ন এ্যাডভারটাইজিং ভিডিওয়ের মাঝে দিয়ে আয় করা যায়। এছাড়া ভিডিওয়ের ডিসক্রিপশনে বিভিন্ন পণ্যের এফিলিয়েট লিংক দিয়ে দি্তে পারেন। কোনও পণ্য বিক্রয় হলেই আপনি টাকা পাবেন। তাছাড়া আপনি যদি সুন্দর একটা নামের বা ভালো কী-ওয়ার্ডের চ্যানেলের মালিক হন তবে সেটা পরে বিক্রি করে দিতে পারেন। অনেকেই আছে যারা টার্গেটেড কিওয়ার্ডের বা সুন্দর নামের চ্যানেল ক্রয় করে থাকেন। যদিও ইউটিউব অফিসিয়ালি এটা সাপোর্ট করে না কিন্তু তার পরেও হয়। তবে এটা সময় সাপেক্ষ। মোট কথা আপনি যদি কোয়ালিটি সম্পন্ন জনপ্রিয় ভিডিও তৈরী করতে পারেন, তাহলে আপনিও ইউটিউব থেকে আয় করতে পারেন বেশ কয়েক হাজার হাজার টাকা।
নিচে কয়েকজন ব্যাক্তির নাম ও তাদের আয়ের পরিমান উল্লেখ করা হলো-
1. Shane Dawson (431 million views and earn $315,000)
2. The Annoying Orange (349 mil views and earn $288,000)
3. Philip DeFranco (248 mil views and earn $181,000)
4. Ryan Higa (206 mil views and earn $151,000)
5. Fred (200 mil views and earn $146,000)

Wednesday, September 2, 2015

১০ টি উপায়ে বাড়িয়ে তুলুন আপনার ইউটিউব ভিডিওর ভিউয়ার

- মোহাম্মদ আসিফ

গুগলের সার্চ রেজাল্টে কোনও ওয়েবসাইট বা নির্দিষ্ট পেজকে প্রথমে আনতে চাইলে যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন করতে হয় ঠিক তেমনি ইউটিউবের সার্চ রেজাল্টে কোনও ভিডিও কে প্রথমে আনতে হলে ইউটিউব ভিডিও অপ্টিমাইজেশন করতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় নতুন কোনও ভিডিও পাবলিশ করার কিছুক্ষণ পরেই সেটা গুগলের সার্চ রেজাল্টে টপ শো করছে কিন্তু সেখান থেকে আবার খুব দ্রুত হারিয়েও যাচ্ছে, সেটা হয় শুধু মাত্র প্রপার অপ্টিমাইজেশনের অভাবে।


ইউটিউব ভিডিও অপ্টিমাইজেশন (Youtube Video Optimization):

নিম্নোক্ত ফ্যাক্টগুলো তখনই কাজে লাগবে যখন আপনার ভিডিওটি ভিওয়ারকে ভ্যালু দিতে পারবে। ভিডিওটি হতে হবে সুন্দর আর ইনফরমেটিভ।
ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কে আনতে "অনপেজ অপটিমাইজেশন " আর "অফপেজ অপটিমাইজেশন" দুটোর গুরুত্ব রয়েছে। চলুন দেখা যাক ইউটিউব অপ্টিমাইজেশন কিভাবে করতে হয়।



অনপেজ অপটিমাইজেশন (On Page Optimization):

১. রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসঃ একটি ওয়েবসাইটের কিওয়ার্ডেরস মতই একটি ভিডিওর কিছু রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডস থাকবে যেটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ! রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসের ভিডিও গুলোই সবসময় ইউটিউব সার্চে সবার উপরে প্রদর্শিত হয়। ভিডিও ডেসক্রিপশনের প্রথম ৫০ শব্দের মধ্যে সবচাইতে রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড উল্লেখ করা জরুরি।

২. ভিডিও টাইটেলঃ ভিডিওর টাইটেলে সবচেয়ে টার্গেটেড কিওয়ার্ড দিতে হবে। টাইটেলে ভুল করে কোনওভাবেই ভিসিটরকে বিভ্রান্ত করা যাবেনা! কিওয়ার্ড দিয়ে টাইটেল শুরু করতে হবে আর খুব বেশি আকর্ষণীয় করতে হবে যেন দেখা মাত্রই বুঝা যায় এটাই সঠিক ভিডিও। কোনও ধারাবাহিক ভিডিওর ক্ষেত্রে প্রতিটা ভিডিওর টাইটেলে সিরিয়াল নাম্বার উল্লেখ করতে হবে,এতে এর আগের আর পরের সিরিয়ালের ভিডিওটি ইউটিউবের সাজেস্টেড ভিডিওস এ শো করাবে।

৩. ভিডিও ট্যাগঃ রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড দিয়ে ভিডিও ট্যাগ পূরণ করতে হবে যেন ইউটিউব বুঝতে পারে এটা কিসের ভিডিও। ইউটিউব আপনার এই ট্যাগগুলো দেখেই ভিওয়ারের কাছে আপনার ভিডিও দেখাবে।

৪. ভিডিও ডেসক্রিপশনঃ খুব সুন্দর করে ইউটিউব ভিডিও এর ডেসক্রিপশন লিখতে হবে। সাধারণত ৩০০+ শব্দের ডেসক্রিপশন ইউটিউব প্রাধান্য দেয়। ডেসক্রিপশন হতে হবে ইউনিক আর সাজানো যেখানে ভিডিওর ব্যাপারে ইনফরমেশন দেয়া থাকবে। ডেসক্রিপশনে ৪ বার কি ওয়ার্ড উল্লেখ করা ভাল।

৫. থাম্বনেলসঃ থাম্বনেল একটি ভিডিওর প্রথম ইম্প্রেশন তৈরি করে। ভিডিও আপলোডের আর প্রোসেসিং এরপর ইউটিউব স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিও থেকে ৩টি স্ন্যাপ নিয়ে থাম্বনেল সাজেস্ট করে তবে সবসময়ই কাস্টম থাম্বনলকে ইউটিউব র‍্যাঙ্ক করার জন্য গুরুত্ব দিয়ে থাকে।

৬. ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্টঃ ভিডিও র‍্যাঙ্ক করাতে ট্রান্সক্রিপ্টের গুরুত্ব আছে। সবচেয়ে ভাল কি ওয়ার্ড গুলো দিয়ে ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি করতে হয়।

৭. চ্যানেল অথারিটিঃ ইউটিউব চ্যানেল অথারিটি ভিডিও র‍্যাঙ্কে ভূমিকা রাখে। চ্যানেল অথারিটি বলতে ভিডিও ভিউ এর সাথে সাথে এঙ্গেজমেন্ট বৃদ্ধি , সাবস্ক্রাইবার এবং ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়া পেজগুলোর সাথে চ্যানেলের লিঙ্কিং।

মূলত এগুলোই ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কিং এর জন্য অনপেজ অপটিমাইজেশন। চলুন এবার জানা যাক অফপেজ অপটিমাইজেশনে কি কি করা লাগে।

অফপেজ অপটিমাইজেশন (Off Page Optimization):

১. হাই রিটেনশন ভিউসঃ কতজন মানুষ আপনার ভিডিও দেখলো আর দেখলেও কত সময় দেখলো সেটা অনেক জরুরি। হাই রিটেনশন ভিউ মূলত ভিডিওর টোটাল লেন্থের অন্তত ৫০%-৬০% পর্যন্ত দেখাকে বুঝায়।

২. ভিডিও টিউমেন্টসঃ ভিডিও র‍্যাঙ্ক এবং চ্যানেল অথারিটি বাড়াতে টিউমেন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ! একটি ভাল ভিডিওতে অনেক পজিটিভ টিউমেন্ট থাকে, এর মানে ভিওয়ার ভিডিওটি গুরুত্ব দিয়েছে। কোনও ভাল টিউমেন্টে ধন্যবাদ কিংবা কারো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে এঙ্গেজমেন্ট বাড়ানো র‍্যাঙ্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আবার নিজ থেকে বসে বসে টিউমেন্ট করতে যাবেন না কারণ ইউটিউব স্প্যাম টিউমেন্ট বুঝতে পারে।

৩. সাবস্ক্রাইবারসঃ ভিওয়ার ভিডিওটি পছন্দ করলে পরবর্তী ভিডিও বা আপডেটের জন্য সাবস্ক্রাইব করবে যেটা শুধু ইউটিউব না বরং গুগলের কাছেও প্রাধান্য সৃষ্টি করবে।

৪. ফেভারিটসঃ ভিডিও র‍্যাঙ্কের অন্যতম ফ্যাক্ট হচ্ছে কতজন মানুষ ভিডিওটি ফেভারিট করলো আর আর “Watch Later” লিস্টে অন্তর্ভুক্ত করলো।

৫. থাম্বস আপস/ডাউনস বা লাইকস/ডিজলাইকসঃ ভিডিও লাইক বা ডিজলাইকের উপর ভিডিও র‍্যাঙ্ক নির্ভর করে। কেউ ভিডিও পছন্দ করলে থাম্বস আপ দিবে আর বিরক্ত হলে থাম্বস ডাউন করবে। এটা ভিজিটরের কাছে ভিডিও এর ভিডিও কোয়ালিটি আর নির্ভরশীলতাও প্রকাশ করে।

৬.ব্যাকলিঙ্কসঃ ইনবাউন্ড লিঙ্কসমূহকে ইউটিউব ব্যাংকলিঙ্কস হিসেবে গণ্য করে। রিলেভেন্ট ব্যাকলিঙ্কস ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কের জন্য উপকারী।

৭. সোশ্যাল শেয়ারস এবং এম্বেডসঃ ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও শেয়ার এবং ব্লগ টিউনে এম্বেডের অনেক অনেক গুরুত্ব আছে।

এগুলোই ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কিং এর জন্য অফপেজ অপটিমাইজেশনের কিছু কাজ।


কিছু কাজ যা ভুলেও করবেন নাঃ

* অন্য কারো ভিডিও ডাউনলোড করে সেটা আপলোড করবেন না। কিংবা কপিরাইটেড ভিডিও পাবলিশ করবেন না।

* ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার পর সেইম অ্যাকাউন্ট লগিন করা সময় নিজ থেকে View বাড়ানোর চোরা বুদ্ধি পরিহার করা উচিত। এতে চ্যানেল ব্যান খাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে!

*ইউটিউব ভিউ এর সাথে সাথে লাইক/ডিজলাইকের একটা নির্দিষ্ট অনুপাত মেইন্টেইন করে। ভুলেও নিজ থেকে এগুলো করার চেষ্টা করবেন না। এগুলো করলে ইউটিউব পুরো চ্যানেলকেই ব্যান করে দিতে পারে।

ইউটিউব মার্কেটিং কেন করবেন? কি করবেন? কোথায় করবেন?


Tuesday, September 1, 2015

সেরা সফটওয়্যার Camtasia দিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করার পদ্ধতি

সেরা সফটওয়্যার Camtasia দিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করার ভিডিও টিউটোরিয়াল এখানে দেয়া হল। এখানে ৫টি ভিডিও দেয়া হয়েছে।

আসুন তু দেখি ইউটিউব এর ভিডিও কীভাবে আনলিমিটেড ভিউ করবেন(এথিক্যাল ওয়ে)

টিউন করেছেন : 

আমরা জানি অনেকেই আছেন ইউটিউব থেকে আর্নিং পথ খুজেন তার জন্য চুরি করে নিজে বানিয়ে যে যেভাবে পারি ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে থাকি  কিন্তু সমস্যা টা হয় তখন যখন আপনার ভিডিও কেউ দেখেনা আর দেখবেই বা কেন...আপনার ভিডিওর যে অবস্থা তা আর দেখার যোগ্যা না...(একটু ফান করলাম)
যা হোক এখন আর ভিডিও ভালো হোক আর না হোক এই নিয়ে আর মাথা ঘামাতে হবেনা জাস্ট এখন থেকে চিন্তা করুন যে আপনি ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করতে পারেন কিনা...ব্যাস ইউটিউবে ভিডিও আপলোড হল এখন চিন্তা করতেছেন ভাইয়া ভিডিও তু আপলোড করলাম তারপর ...
তারপর আর কিছুনা আপনার যদি একটা ওয়ার্ডপ্রেস সাইট থাকে তাহলেই হল আপনি মনে করেন আপনার সাইটে ভিসিটর ডেইলি আসে ২ থেকে ৩ হাজারের মত আপনি তু আর আপনার সাইটের জন্যে গুগল এডসেন্স পান নি তার কারন ও আছে কারন আপনি আপনার সাইটে ও কপি পেস্ট মেরেই সাইট বানিয়েছেন সো এখানেও সম্ভব না গুগল থেকে আর্নিং করা তু কীভাবে সেটা কে একটা ট্রিক্স খাটিয়ে আর্নিং পথ সুগম করবেন...?
আমি জানিনা এটা সবাই জানে কিনা বা আমি নিজেই একদিন চিন্তা করলাম এটারে যদি এইভাবে ব্যবহার করি তাহলে কেমন হয় আমি ঐ রাতেই এটা ব্যবহার করার পরে আমার সাইটে যত ভিসিটর ছিল আমার ইউটিউব ভিউ ও তত ছিল কারন আমার আজকের এই ট্রিকের পরে আপনার সাইটে যত ভিসিটর আসবে পার ভিসিটর এর জন্যে আপনিও এখন থেকে একটা করে ভিউ পাবেন।ধরেন আপনার সাইট ভিসিটর ২০০০ হাজার আসলো তাহলে আপনি যে ভিডিও টাকে মডিফাই করছিলেন আমার ট্রিক অনুযায়ী সেই ভিডিওর ভিসিটর ও সমান ভিউ হবে...(আমার মনে হয় এটা চরম একটা ট্রিক্স)

কীভাবে

এটার জন্যে আপনার যা যা লাগবে
  • আপনার একটা ইউটিউব চ্যানেল।
  • আপনার একটা ওয়ার্ডপ্রেস সাইট(আপনি ডেভোলোপার হলে আলাদা কথা যেহেতু আমি ডেভলোপার না তাই আমি প্লাগিন এর উপরেই আবাদত ভরসা)।
  • আপনার একটা প্লাগিন ইন্সটল করে নিতে হবে।

প্রথমে আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেসে সাইটে লগিন করেন তারপর আপনার প্লাগিন অপশন থেকে >নিউ প্লাগিন অপশন এ যান> তারপর "Shortcodes Ultimate" নামের একটা প্লাগিন আছে সেটাকে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে ইন্সটল দেন।

তারপর আপনি দুইভাবে আপনার ইউটিউভ ভিউ বাড়াতে পারেন
  • ইউজেট ব্যবহার করে
  • আপনার যে পোস্ট করেছেন সে পোস্ট রিলেটেড ভিডিও আপনি আগেই ইউটিউবে আপলোড করে সেটাকে লিংক আপ করে

সেটাপ প্রক্রিয়া

আপনি যদি ইউজেট থেকে আপনার ভিউ বাড়াতে চান
  • তাহলে নতুন একটা Text editor নিয়ে সেখানে আমার এই কোড টি বসিয়ে দেন সাইডবারে
  • [su_youtube url="এখানে আপনার ইউটিউব ভিডিও লিংক" width="300" height="300" autoplay="yes"]

ব্যাস হয়ে গেলো

আর যদি পোস্ট থেকে ভিউ বাড়াতে চান
তাহলে প্রথমে পোস্ট এ যান
তারপর  আমার পিকচার গুলা অনুযায়ি কাজ করুন আমার মনে হয়না আর তেমন প্রবলেম হবে ইউটিউব ভিউ নিয়ে...

আমার পরবর্তী টিউন হবে
  1. কীভাবে কারো ভিডিও চুরি করে এনেও আপনার সাইটে দিলে আপনার চ্যানেলের ভিডিও উল্টো ভিউ হবে।
  2. কীভাবে আনলিমিটেড সাবস্ক্রাইভ বাড়াবেন সাবস্ক্রাইব বাটন লক করে কোন ভিডিও এর সাথে
কোন প্রবলেম হলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন

ভিউ নিরীক্ষা করবে ইউটিউব

ইউটিউবে প্রচারিত ভিডিও ভিউ বাড়াতে নানা কারসাজি চলে। এবার তাদের জন্য দুঃসংবাদ অপেক্ষা করছে বলে ঘোষণা দিয়েছে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ার সাইটটি। এখন থেকে শেয়ার করা ভিডিওগুলোর ওপর নিয়মিত বিরতিতে নিরীক্ষা কার্যক্রম চালানোর কথা জানিয়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ।
এর মাধ্যমে ভিডিওগুলো কতবার সত্যিকার অর্থে ভিউ করা হচ্ছে সেই সংখ্যাটি সঠিকভাবে জানা যাবে। একই সঙ্গে কারচুপি ঠেকাতে ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
অভিযোগ রয়েছে, অনেক ইউটিউব ব্যবহারকারী নিজেদের ভিডিও ভিউয়ার বাড়ানোর জন্য বিশেষ প্রোগামের মাধ্যমে ভুয়া এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিউ যোগ করছেন। এ জন্য গুগল ইউটিউবে স্প্যাম ভিউ স্ক্যানিং সিস্টেম চালু করছে।
এক ব্লগ পোস্টে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ জানায়, অনেক ভিডিও আপলোডকারী তাদের ভিডিও ক্লিপের জনপ্রিয়তা প্রমাণের জন্য অসমর্থিত উপায়ে ভিডিও ভিউ বাড়াচ্ছে। যদিও এ সংখ্যা খুব বেশি না। এ প্রবণতা রোধ করতে প্রতিটি ভিডিও নিরীক্ষা করে দেখা হবে।
যে সব প্রতিষ্ঠান ফেইক ভিউ বিক্রি করছে তাদের ব্যাপারেও সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ। তবে কি ব্যবস্থা নেয়া হবে সে কথা জানানো হয়নি।
সূত্র : টেক শহর 

আপনি কি YouTube থেকে আয় করতে চান ?? তাহলে জেনে নিন খুটিনাটি A to Z এবং শুরু করুন আয় করা


বিশ্বের সবচাইতে View হয় এমন প্রথম তিনটি সাইটের একটি হল Youtube . Youtube-এর নাম শোনেননি এমন কাউকে হয়ত খুজে পাওয়া দুষ্কর। 2005 সালে 23 April ইউটিউব যাত্রা শুরু করে। কয়েক বিলিয়ন ভিডিও’র মালিক এখন Youtube!
কিন্তু আপনি কি জানেন ইউটিউব থেকে আয় করা যায় ?
আজকের টিউনে আমি সেটাই আপনাদের দেখাব।

ইউটিউব থেকে আয় করতে যা লাগবেঃ

1. Camera
2. Youtube account
3. Google Adsense Account (১৮ কিংবা তার বেশি বয়স হতে হবে)
4. Computer বা Mobile বা অন্য কিছু, যার দ্বারা আপনি Youtube-এ ঢুকবেন।
5. Regular Video Upload

এখন আমরা ধাপে ধাপে কাজগুলো শিখে নিবঃ

Youtube Account তৈরি 

ইউটিউব থেকে আয়
ইউটিউব থেকে আয়
  • Youtube -এ প্রথমে Account খুলুন। যদি আগে থেকেই Account থাকে তবে ওটাই ব্যবহার করতে পারেন।
  • আপনার Channel খুঁজে পেতে Keyword ব্যবহার করুন।
  • আপনার Account-এর সঠিক ধরণ নির্বাচন করুন। (যেমনঃ যদি Movie নিয়ে কাজ করেন Director Account দিন)
  • Username অবশ্যই ছোট রাখুন, এতে দর্শক মনে রাখতে পারবে।

Video Upload করা

Account-এ প্রথমে Sign in করুন। এরপর উপরে দেখুন UPLOAD লেখা আছে। সেখানে ক্লিক করে Video Upload করুন।
যেই বিষয়গুলো মনে রাখবেনঃ
  • Video’র Quality যেন ভাল হয় (আমি বলতে চাইছি, আলতু-ফালতু Video দিবেন না
  • Video যেন খুব বেশি বড় না হয়
  • Account Type-এর দিকে লক্ষ রেখে Video upload করবেন।
  • ভাল Software-এর সাহায্যে Video Edit করলে ভাল হয়।

এটা খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

  • Youtube-এ কিছু Friend তৈরি করে ফেলুন।
  • দর্শকদের টিউমেন্ট করতে বলুন।
  • নিজে টিউমেন্টের Reply দিন।

Youtube-এর Partner হয়ে যান

হ্যাঁ, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি Youtube-এর Partner হলে কিছু এক্সট্রা Facility পাবেন, যা আপনার আয় বাড়িয়ে দিতে বড় ভুমিকা রাখতে পারে।
প্রথমেই Google adsense-এর কথা বলেছিলাম। ওরা আপনার বয়স বেঁধে দিয়েছে, যার জন্য ১৮ কিংবা তার চেয়ে কমবয়সীরা Allowed না।

Video’র Market বাড়িয়ে দিন

Video শুধু Youtube-এ রাখলেই হবে ?? না, হবে না।
পুরো ইন্টারনেট-এ ছড়িয়ে দিন। আপনার ব্লগে, ফেসবুকে, টুইটারে সব জায়গায় Video শেয়ার করুন।

কিছু কার্যকরী টিপস

  • Regular ভিডিও আপলোড করবেন।
  • Tag নির্বাচন করবেন সঠিকভাবে।
  • ভিডিও description যেন প্রাঞ্জল ভাষায় হয়, সেদিকে লক্ষ রাখবেন।
  • দর্শকের পছন্দ-অপছন্দ কে প্রাধান্য দিন।
  • দর্শকের রুচি অনুযায়ী ভিডিও আপলোড করুন।
  • Camera ব্যবহারের দক্ষতা বাড়াতে হবে।
  • আপনাকে প্রচুর সময় দিতে হবে।

কিছু কথা

  • কিছু দর্শক খারাপ কমেন্ট করতে পারে, তবে এতে ভেঙে পড়বেন না।
  • প্রথম প্রথম ভাল আয় হবে না। এতে ভিডিও আপলোডের চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলবেন ?? না, কখনই না।